2ND SUMMATIVE EVALUATION
CLASS 6 (VI) WBBSE
BENGALI QUESTION PAPER
Set-1
Class 6 Bengali 2nd Unit Test Question Paper Set-1 wbbse | ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় ইউনিট টেস্ট সেট-১
📌ষষ্ঠ শ্রেণি ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র Click Here
📌ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা প্রশ্নোত্তর Click Here
প্রথম পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন ২০২৫
ষষ্ঠ শ্রেণি
বিষয় : বাংলা
পূর্ণমান-৫০ সময় : ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট
১। সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো: (যে কোনো ৪টি) : ১×৪=৪
১.১ আগে বছর আরম্ভ হতো— (বৈশাখে / অগ্রাহায়ণে / কার্তিক মাসে)।
উত্তরঃ অগ্রাহায়ণে।
১.২ দেয়ালচিত্র এঁকে থাকেন সাধারণত গ্রামের (পুরুষেরা / মেয়েরা / বালকেরা)।
উত্তরঃ মেয়েরা।
১.৩ ‘ফাঁকি’ গল্পে আমের চারা এসেছিল–
(টবে / প্লাস্টিক প্যাকেটে / বস্তায় /মাটির হাঁড়িতে)।
উত্তরঃ মাটির হাঁড়িতে।
১.৪ হাট কবিতাটি লিখেছেন— (নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী / শক্তি চট্টোপাধ্যায় / যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত)।
উত্তরঃ যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত।
১.৫ পিঁপড়ে যে শ্রেণির অন্তর্গত— (পতঙ্গ / সরীসৃপ / পাখি / কীট)।
উত্তরঃ কীট
২। সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো (যে কোনো ৪টি) : ১×৮=৮
২.১ উপসর্গ বসে– (শব্দের আগে / শব্দের পরে / শব্দের মাঝে)।
উত্তরঃ শব্দের আগে।
২.২ বিভক্তিযুক্ত শব্দকে বলা হয়— (পদ / ধাতু বিভক্তি / শব্দ বিভক্তি।
উত্তরঃ পদ।
২.৩ অনুসর্গের একটি উদাহরণ হল— ( কে / দিয়ে / এ)।
উত্তরঃ কে
২.৪ বিভক্তি যুক্ত হয়- (শব্দের শেষে / শব্দের মাঝে / শব্দের আগে / শব্দের পূর্বে)।
উত্তরঃ শব্দের শেষে।
২.৫ সংস্কৃত উপসর্গের সংখ্যা হল— (২০টি / ২১টি / ২২টি)।
উত্তরঃ ২০টি
২.৬ বিদেশি অনুসর্গের একটি উদাহরণ হল (বিনা / বনাম / ব্যতীত)।
উত্তরঃ বনাম।
২.৭ (আ / না / সম্) একটি উপসর্গ যা বাংলা এবং সংস্কৃতে ব্যবহৃত হয়।
উত্তরঃ আ
২.৮ ‘তোমার দ্বারা কিছুই হবে না।’- এখানে ‘দ্বারা’ শব্দটি (সংস্কৃত / তদ্ভব / বিদেশি) অনুসর্গ।
উত্তরঃ সংস্কৃত।
২.৯ বিভক্তিগুলির (দুটি / তিনটি / চারটি / পাঁচটি) ভাগ।
উত্তরঃ দুটি।
৩। অতি সংক্ষেপে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও (যে কোনো ৮টি) : ১×৮=৮
৩.১ বসুধারা ব্রত কোন্ ঋতুতে হয় ?
উত্তরঃ বসুধারা ব্ৰত এদেশে গ্রীষ্ম ঋতুতে হয়।
৩.২ পাখির জীবনের একটি মধুর দৃশ্য লেখো ?
উত্তরঃ পাখির জীবনের একটি মধুর দৃশ্য হলো, পাখি তার বাচ্চাটিকে ঠোঁটে ঠোঁট রেখে খাওয়ানো।
৩.৩ পিঁপড়ে কোথায় আশ্রয় নিয়েছিল ?
উত্তরঃ বন্যার সময় পিঁপড়ে একটি ঘাসের পাতার নীচে নিজেকে বাঁচাতে আশ্রয় নিয়েছিল।
৩.৪ ‘এক ভূতুড়ে কাণ্ড’ রচনাংশে লেখক কোথা থেকে কোথায় যাচ্ছিলেন ?
উত্তরঃ ‘এক ভূতুড়ে কাণ্ড’ রচনাংশে লেখক রাঁচি থেকে হুড্রু যাচ্ছিলেন।
৩.৫ কতগুলি গ্রামের পরে সাধারণত একটি হাট চোখে পড়ে ?
উত্তরঃ দশ বারোটি গ্রামের পরে সাধারণত একটি হাট চোখে পড়ে।
৩.৬ ‘কোন অতলে ডাকুক’ – কে কাকে এই ডাক দেয় ?
উত্তরঃ ‘পিঁপড়ে’ কবিতায় ছোট্ট পিঁপড়ে কবি অমিয় চক্রবর্তীকে এই ডাক দেয়।
৩.৭ কবি আজ প্রাণের কোন পরিচয় পেয়েছেন ?
উত্তরঃ ‘পিঁপড়ে’ কবিতায় কবি অমিয় চক্রবর্তী ছোট্ট পিঁপড়ের প্রাণের ভালোবাসার পরিচয় পেয়েছেন।
৩.৮ পাখিরালয়ের বাসায় কী পাওয়া যেত না ?
উত্তরঃ পাখিরালয়ের বাসায় ছাগল, হরিণ, ভেড়া পাওয়া যেত না।
৩.৯ দেয়াল চিত্র করার জন্য কী কী উপাদান ব্যবহৃত হয় ?
উত্তরঃ দেয়াল চিত্রে রং ফুটিয়ে তােলার জন্য লালচে গেরুয়া মাটি এবং গিরিফল ব্যবহৃত হয়।
৩.১০ রাজকিশাের পট্টনায়ক কোন্ ভাষার লেখক ?
উত্তরঃ রাজকিশাের পট্টনায়ক ওড়িয়া ভাষার লেখক।
৪। নীচের যে কোনো ৪টি প্রশ্নের উত্তর দাও : ১×৪=৪
৪.১ কে কোথায় খরগোশ ধরবার ফাঁদ পেতেছিল ?
উত্তরঃ হোটেলওয়ালা বনের মধ্যে বাঁশতলায় খরগোশ ধরবার ফাঁদ পেতেছিল।
৪.২ হোটেলওয়ালা কী দিয়ে সুরুয়া রান্না করে ?
উত্তরঃ হোটেলওয়ালা তার দাড়ি-গোঁফ দিয়ে সুরুয়া রান্না করে।
৪.৩ মাকুকে বানাতে ঘড়িওয়ালার কতদিন সময় লেগেছিল ?
উত্তরঃ ঘড়িওয়ালা প্রায় সতেরো বছর ধরে মাকুকে বানিয়েছিল।
৪.৪ কে হোটেলওয়ালাকে দাড়ি গোঁফ সরবরাহ করতো ?
উত্তরঃ ঘড়িওয়ালা
৪.৫ পরিদের রানির পরনে কী রঙের পোশাক ছিল ?
উত্তরঃ পরিদের রানির পরনে গোলাপি রঙের পোশাক ছিল।
৫। নীচের যে কোনো ২টি প্রশ্নের উত্তর দাও : ৩×২=৬
৫.১ ‘গ্রামের সঙ্গে শহরের যে এখনও নাড়ির টান’— এই নাড়ির টানের প্রসঙ্গ রচনাংশে কীভাবে এসেছে ?
উত্তরঃ মাঠে ফসল উঠলে বাসে ভিড় হয়। লােকে মেয়ে দেখতে, পুজো দিতে এখানে সেখানে যায়। জিনিস কিনতে, সিনেমা দেখতে, মামলার তদবির-তদারকি করতে শহরে যায়। উকিল-মােক্তার, বামুন-পুরুত, দরজি-দোকানি দুটো পয়সার মুখ দেখে। এইভাবেই গ্রামের সঙ্গে শহরের নাড়ির টানের প্রসঙ্গ এসেছে।
৫.২ কোন্ তিথিতে কৃষিজীবীরা কীভাবে তাদের গৃহসজ্জা করে তা লেখাে।
উত্তরঃ কার্তিক মাসের অমাবস্যা তিথিতে বা কালীপূজার সময় কৃষিজীবীরা তাদের ঘরবাড়ি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে তােলে। তারা তাদের ঘরবাড়ি মেরামত করে লেপাপপাছা করে। পরিষ্কার গৃহাঙ্গনে দরজা, উঠান, গােহাল, ধানের গােলা এবং মূল বাসগৃহকে বিচিত্র বর্ণের আল্পনার মাধ্যমে সাজিয়ে তােলে সুন্দর করে।
৫.৩ আমগাছটি কীভাবে গােপালবাবুর বাড়ির নিশানা হয়ে উঠেছিল ?
উত্তরঃ আমগাছটি গােপালবাবুর বাড়ি চিনে নেওয়ার একটা নিশানা হয়ে উঠেছিল। যখন গােপালবাবুকে কেউ তার বাড়ির ঠিকানা জিজ্ঞাসা করত তখন তিনি তাদের বলতেন কাঠজোড়ি নদীর ধারে, পুরীঘাট পুলিশ ফাঁড়ির পশ্চিমে পাঁচিলের মধ্যে আমগাছ থাকা বাড়িটাই তার বাড়ি।
৬। নীচের যে কোনো ২টি প্রশ্নের উত্তর দাও : ৩×২=৬
৬.১ হাটের স্থান ছড়িয়ে দূরের গ্রামের ছবি কীভাবে কবিতায় ফুটে উঠেছে ?
উত্তরঃ হাট কবিতায় দেখা যায় দশ-বারোখানি গ্রামের মাঝখানে একটি হাট। সেই গ্রামের লোকজন হাট থেকে প্রয়োজনীয় সামগ্রী কিনে যে যার ঘরে ফিরে যায়। সন্ধ্যাবেলায় গ্রামগুলিতে প্রত্যেক ঘরে ঘরে সন্ধ্যাপ্রদীপ জ্বলে ওঠে। দূরে অবস্থিত হলেও অন্ধকারে ঢাকা নির্জন এক হাট সেই গ্রামের পার্শ্ববর্তী নদীর বাতাসের দীর্ঘনিশ্বাস শুনতে পায়। গ্রামের মানুষজন তখন নিজ নিজ কাজে ব্যস্ত থাকলেও হাট একাকী পড়ে থাকে চেনা-অচেনা মানুষের অপেক্ষায়।
৬.২ “মাটির বুকে যারাই আছি এই দুদিনের ঘরে”—’এই দু-দিনের ঘরে’ বলতে কী বোঝ ? কে সবাইকে কীভাবে এই দুদিনের ঘরে আদরে ঘিরে রাখে ?
উত্তরঃ আমাদের সকলে জন্মগ্রহণ করার পর নির্দিষ্ট সময়ের অবসানে এই পৃথিবী থেকে বিদায় নিই অর্থাৎ মৃত্যুমুখে পতিত হই। এই দুদিনের ঘর’ কথার মাধ্যমে কবি আমাদের জীবনের ক্ষণস্থায়িত্বকে বুঝিয়েছেন। আমাদের এই দুদিনের ঘরে’ পিঁপড়ে সকলকে ভালোবাসার বাঁধনে আদর করে ঘিরে রাখে।
৬.৩ বাঘের ছানা গর্তে থাবা দিয়েই কেঁদে উঠেছিল কেন ?
উত্তরঃ বাঘের ছানা জানত না যে কাঁকড়া তার দাঁড়া দিয়ে চিমটে ধরে। এই বাঘের বাচ্চা যখন কাঁকড়ার গর্তে থাবা দেয় তখন লাল ঠেঙো কাঁকড়া তার লম্বা দাঁড়া দিয়ে বাঘের বাচ্চার থাবা কামড়ে ধরে। এইজন্যই বাঘের ছানা গর্তে থাবা দিয়েই কামড়ের যন্ত্রণায় কেঁদে উঠেছিল।
৭। নীচের যে কোনো ২টি প্রশ্নের উত্তর দাও : ৩×২=৬
৭.১ বটতলার হোটেলটি কেমন ছিল ?
উত্তরঃ হোটেলটা ছিল একটি গাছ। গাছের ডাল থেকে কয়েকটা লণ্ঠন ঝুলছে। বটগাছের নীচু নীচু ডালে লোকে পা ঝুলিয়ে বসে আছে। গাছ থেকে রাশি রাশি ঝুরি নেমেছে। গাছের গোড়ায় পাথরের উনুনে গনগনে আগুনের উপর মস্ত পিতলের হাঁড়িতে রান্না হচ্ছে। গাছের গুঁড়ির উপর কাঠের তক্তা ফেলে খাওয়াদাওয়া চলছে।
৭.২ হোটেলওয়ালা কী কারণে সুরুয়াতে দাঁড়ি গোঁফ ফেলে দিয়ে রান্না করে ?
উত্তরঃ আগে হোটেলওয়ালার রান্না সুরুয়া মুখে দিলেই লোকে ওয়াক-থু বলে ফেলে দিত আর পয়সা ফেরত চাইত। তারপর আচমকা একদিন তার দাড়িগোঁফ খুলে সুরুয়ার মধ্যে পড়ে গিয়ে রান্না হয়ে গেল। আর সেদিন সবাই সুরুয়া খেয়ে সুখ্যাতি করতে লাগল। সেই থেকে হোটেলওয়ালা রান্নার সময় দাড়িগোঁফ সুরুয়াতে ফেলে দিয়ে রাঁধে।
৭.৩ ঘড়িওয়ালার মাকুকে বানাবার একটা সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।
উত্তরঃ ঘড়িওয়ালা প্রায় সতেরো বছর ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে মাকুকে বানিয়েছে। বাড়িঘর ছেড়ে সে ঘড়ির কারখানায় পড়ে থাকত। ম্যানেজার তাকে তাদের নীচে শুতে দিত, আর ছাইপাঁশ খেতে দিত। সে রাত জেগে জেগে গুদাম থেকে সব বিলিতি ঘড়ির কলকবজা খুলে নিয়ে মাকুকে বানিয়েছে।
৮। নির্দেশ অনুসারে উত্তর দাও :
৮.১ সমোচ্চারিত ভিন্নার্থক শব্দযুগলের অর্থ লেখো (যে কোনো ২টি) : ১×২=২
(ক) অনু / অণু, (খ) কটি / কোটি,
(গ) কুল / কূল, (ঘ) দ্বীপ / দীপ,
৮.২ পদ পরিবর্তন করো (যে কোনো ২টি) : ১×২=২
(ক) অবসাদ— (খ) ঈশ্বর—
(গ) খ্যাতি— (ঘ) নিয়ম—
৯। নীচের যে-কোনো একটি বিষয় অবলম্বনে অনুচ্ছেদ রচনা করো : ৪×১=৪
৯.১ বর্ষণমুখর বাংলা
উত্তরঃ ভাষাচর্চা বই পৃষ্ঠা ৮১
৯.২ স্বামী বিবেকানন্দ
উত্তরঃ ভাষাচর্চা বই পৃষ্ঠা ৮৩
৯.৩ বিদ্যালয়ে পরিবেশ দিবস উদ্যাপন
📌আরও পড়ুনঃ
📌ষষ্ঠ শ্রেণি ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র Click Here
📌ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা প্রশ্নোত্তর Click Here