2ND SUMMATIVE EVALUATION
CLASS 7 (VII) WBBSE
HISTORY QUESTION PAPER
Set-2
Class 7 History 2nd Unit Test Question Paper Set-2 wbbse | সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস দ্বিতীয় ইউনিট টেস্ট সেট-২
📌 সপ্তম শ্রেণি ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র Click Here
📌 সপ্তম শ্রেণি বাংলা প্রশ্নোত্তর Click Here
দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন ২০২৫
সপ্তম শ্রেণি
বিষয় : ইতিহাস
পূর্ণমান-৫০ সময় : ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট
১। সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো : ১x৬=৬
১.১ জাহাঙ্গিরের আমলে শিখগুরু __________ কে (জয়সিংহ / অর্জুন / হিমু) প্রাণদণ্ড দেওয়া হয়।
উত্তরঃ অর্জুন।
১.২ ‘মনসব’ কথার অর্থ- (রাজমুকুট/ ক্ষমতা / পদমর্যাদা / নিয়ন্ত্রণ)।
উত্তরঃ পদমর্যাদা।
১.৩ খানুয়ার যুদ্ধ হয়েছিল- (১৫২৪ / ১৫২৬ / ১৫২৭ / ১৫২৯) খ্রিস্টাব্দে।
উত্তরঃ ১৫২৭
১.৪ দাগ ও হুলিয়া ব্যবস্থা ছিল- (অভিজাতদের / রাজস্ব বিভাগের / সেনাবাহিনীর / গুপ্তচরদের) জন্য।
উত্তরঃ সেনাবাহিনীর।
১.৫ ইংলিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি তৈরি হয়েছিল—
(১৫০৫ / ১৬০০ / ১৬০২ / ১৭০৬) খ্রিস্টাব্দে।
উত্তরঃ ১৬০০ খ্রিস্টাব্দে
১.৬ মুঘল আমলে ভারতীয় অর্থনীতির প্রধান ভিত্তি ছিল—
( ব্যাবসাবাণিজ্য / শিল্প / কৃষি / কোনোটিই নয়)।
উত্তরঃ কৃষি
২। ‘ক’ স্তম্ভ র সঙ্গে ‘খ’ স্তম্ভ মিলিয়ে লেখো (যেকোনো চারটি) : ১×৪=৪
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
খলিফা | বাংলা |
বলবন | দুরবাশ |
খলজি বিপ্লব | বাবর |
রুমি কৌশল | তুর্কান-ই-চিহলগানি |
রাজা গণেশ | ইলবারি তুর্কি অভিজাতদের ক্ষমতার অবসান |
উত্তরঃ
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
খলিফা | দুরবাশ |
বলবন | তুর্কান-ই-চিহলগানি |
রুমি কৌশল | বাবর |
রাজা গণেশ | বাংলা |
৩। এক কথায় উত্তর দাও : ১×১০=১০
৩.১ ইসলাম জগতের প্রধান ধর্মগুরু কে ছিলেন ?
উত্তরঃ খলিফা।
৩.২ কুতুবউদ্দিন আইবক কবে, সুলতানি শাসন প্রতিষ্ঠা করেন ?
উত্তরঃ ১২০৬ খ্রিস্টাব্দে।
৩.৩ ‘খিলাত’ শব্দের অর্থ কী ?
উত্তরঃ আনুষ্ঠানিক পোশাক।
৩.৪ কে দেবগিরিতে রাজধানী স্থানান্তরিত করেছিলেন ?
উত্তরঃ মহম্মদ-বিন-তুঘলক।
৩.৫ ভারতে প্রথম মুঘল বাদশাহ কে ছিলেন ?
উত্তরঃ জহিরউদ্দিন মহম্মদ বাবর।
৩.৬ শের শাহের সমাধি কোথায় অবস্থিত ?
উত্তরঃ বিহারের সাসারামে।
৩.৭ আকবরের নবরত্ন সভার অন্যতম প্রধান কে ছিলেন ?
উত্তরঃ বীরবল।
৩.৮ ‘দাক্ষিণাত্য ক্ষত’ কথাটি কোন মোগল বাদশাহের সাথে সম্পর্কিত ?
উত্তরঃ ঔরঙ্গজেব।
৩.৯ ‘হৌজ-ই আলাই’ কে নির্মাণ করেছিলেন ?
উত্তরঃ ‘হৌজ-ই আলাই’ সুলতান আলাউদ্দিন খলজি নির্মাণ করেছিলেন।
৩.১০ ‘সড়ক-ই-আজম’ কে নির্মাণ করেন ?
উত্তরঃ ‘সড়ক-ই-আজম’ নির্মাণ করেন শেরশাহ।
৪। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও (যে-কোনো চারটি) : ২×৪=৮
৪.১ সুলতান হওয়ার পর কেন খলিফার অনুমোদন নিতে হত?
উত্তরঃ খলিফার অনুমোদন অত্যন্ত সম্মানের ছিল। সেই অনুমোদনকে বাকিরা নাকচ করতে পারত না। সেইজন্য সুলতানরা নিজের অধিকার বজায় রাখার জন্য খলিফার অনুমোদন প্রার্থনা করতেন।
৪.২ কোন ঘটনাকে খলজি বিপ্লব বলা হয় ?
উত্তরঃ ১২৯০ খ্রিস্টাব্দে জালাল-উদ্দিন ফিরোজ খলজি বলবনের বংশধরদের ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়ে সুলতান হন। এই ঘটনাকে ‘খলজি বিপ্লব’ বলা হয়। এর ফলে দিল্লিতে ইলবারি তুর্কি অভিজাতদের ক্ষমতা চলে যায়।
৪.৩ জাবতি প্রথা বলতে কী বোঝো ?
উত্তরঃ শেরশাহের পর আকবর নতুন করে জমি জরিপের ব্যবস্থা করেন। জমি জরিপের ভিত্তিতে রাজস্ব নির্ধারণের এই পদ্ধতিকে বলা হত জাবতি।
৪.৪ মনসবদার কাদের বলা হত ?
উত্তরঃ আকবরের শাসনব্যবস্থায় প্রশাসনিক পদগুলিকে বলা হত মনসব; আর পদাধিকারীদের বলা হত মনসবদার।
৪.৫ ‘সরাফ’ কাদের বলা হত ?
উত্তরঃ মুঘলযুগে যারা আজকের দিনে ব্যাংকের মতো টাকা বিনিময়ের কাজ করত তাদের সরাফ বলা হত। এরা মুদ্রা কতটা খাঁটি তাও পরীক্ষা করে বলতে পারত।
৪.৬ ‘দালাল’ কাদের বলা হত ?
উত্তরঃ মুঘলযুগে যারা ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে যোগাযোগ বজায় রাখত এবং জিনিসের দাম ঠিক করে দিত তাদের দালাল বলা হত।
৫। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও (যে-কোনো চারটি) : ৩×৪=১২
৫.১ সুলতান ইলতুৎমিশের সামনে প্রধান তিনটি সমস্যা কী ছিল ?
উত্তরঃ ইলতুৎমিশ যখন দিল্লির সুলতান হন তখন তাঁর সামনে তিনটি সমস্যা দেখা দেয়। এগুলি হল—
(১) বিদ্রোহী শক্তিগুলোকে কীভাবে তিনি দমন করতে পারবেন।
(২) সেই সময় মধ্য এশিয়ার দুর্ধর্ষ মোঙ্গল শক্তি ছিল একটা বড়ো আতঙ্ক, সব দেশের সব রাজশক্তির কাছেই। তিনি কীভাবে এই মোঙ্গল শক্তিকে মোকাবিলা করবেন, তা ছিল ইলতুৎমিশের কাছে একটা বড়ো সমস্যা।
(৩) কীভাবে সুলতানিতে একটা রাজবংশ তৈরি করা যাবে, যাতে তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর উত্তরাধিকারী গোলমাল ছাড়াই সিংহাসনে বসতে পারবেন।
৫.২ আলাউদ্দিন খলজি কীভাবে মোঙ্গল আক্রমণের মোকাবিলা করেন ?
উত্তরঃ আলাউদ্দিন খলজির সময়ে দিল্লি দুবার মোঙ্গলদের হাতে আক্রান্ত হয়। সুলতান আলাউদ্দিন খলজি বিরাট এক সৈন্যবাহিনী গড়ে তোলেন মোঙ্গলদের প্রতিরোধ করার জন্য। সৈনিকদের থাকবার জন্য সিরি নামে এক নতুন শহর তৈরি করা হয়। সেনাবাহিনীকে রসদ জোগানোর জন্যে দোয়াব অঞ্চলের কৃষকদের ওপর বেশি হারে কর চাপানো হয়। দুর্গনির্মাণ, পন্যসংগ্রহ ও মূল্যনিয়ন্ত্রণ করে সফলভাবে আলাউদ্দিন মোঙ্গল আক্রমণের মোকাবিলা করেন।
৫.৩ মুঘলরা কেন নিজেদের বাদশাহ বলত ?
উত্তরঃ বাদশাহ বা পাদশাহ বা পাদিশাহ শব্দগুলি ফারসি। ‘পাদ’ অর্থাৎ প্রভু এবং ‘শাহ’ মানে শাসক বা রাজা। মুঘলরা সার্বভৌম শাসকের ক্ষেত্রে ‘পাদশাহ’ অথবা ‘বাদশাহ’ শব্দটি ব্যবহার করত। আমরা জেনেছি আগে দিল্লির শাসকেরা নিজেদের ‘সুলতান’ বলতেন। মুঘলরা কিন্তু ‘সুলতান’ শব্দটি যুবরাজদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতেন। ‘বাদশাহ’ উপাধি ব্যবহার করে মুঘলরা বোঝাতে চাইতেন যে তাদের শাসন করার ক্ষমতা অন্য কারোর অনুমোদনের উপর নির্ভরশীল নয়।
৫.৪ মুঘল শাসন ব্যবস্থায় সুবা প্রশাসনের ভূমিকা কী ছিল ?
উত্তরঃ মুঘল শাসনের সাথে আফগান শাসক শেরশাহের প্রশাসনিক পরিকাঠামো সুপরিকল্পিত ছিল যা পরবর্তীকালে আকবর অনেকাংশে অনুসরণ করেছিলেন। আকবর তাঁর সাম্রাজ্যকে কয়েকটি প্রদেশে ভাগ করেছিলেন, এই প্রদেশগুলিকে বলা হত ‘সুবা’। সুবাগুলি আবার ভাগ করা হত কয়েকটি সরকারে এবং সরকারগুলি ভাগ করা হত পরগনাতে। সুবার দায়িত্বে যিনি থাকতেন তাঁকে বলা হত সুবাদার। এ ছাড়াও প্রতিটি সুবাতে নানা ভারপ্রাপ্ত কর্মচারীরা থাকতেন।
৫.৫ ইউরোপীয় কোম্পানির কুঠিগুলি কেমন ছিল ?
উত্তরঃ ইউরোপীয় বাণিজ্যিক কোম্পানি ইংরেজ, ডাচ, ফরাসি দিনেমার বা বাণিজ্যের সুবিধার্থে ভারতে বেশ কিছু বাণিজ্য কুঠি নির্মাণ করেছিল। এগুলি তাদের বাণিজ্যকেন্দ্র রূপে কাজ করত। যেখান থেকে বাণিজ্যিক লেনদেন পরিচালনা করা হতো। এ ছাড়া কোম্পানির কুঠিতে ইউরোপীয় বণিকরা নিজেদের মতো করে বাড়িঘর করত। কুঠিগুলো তারা অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে দুর্গের মতো সুরক্ষিত রাখত। এখানে তাদের বাসগৃহ ও মালের গুদাম থাকত। এই গুদামগুলি থেকে তারা জাহাজে করে ইউরোপে মাল পাঠাত।
৫.৬ চিরাগ-ই দিল্লি’ কাকে বলা হত ? শাহজাহানাবাদে উৎসব অনুষ্ঠান কীভাবে পালিত হত ? ১+২
উত্তরঃ চিরাগ-ই দিল্লি: দিল্লির বিখ্যাত সুফি সাধক শেখ নাসিরউদ্দিনকে ‘চিরাগ-ই দিল্লি’ বা ‘দিল্লির প্রদীপ’ বলা হয়।
শাহজাহানাবাদের উৎসব : শাহজাহানাবাদে অনেক উৎসব- অনুষ্ঠান হত। এখানে অনেক উৎসব বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ এক হয়ে উদ্যাপন করত। যেমন- (১) দেওয়ালির সময় হিন্দু-মুসলমান এক হয়ে সুফি সাধক নাসিরউদ্দিনের দরগায় আলোর উৎসব উদ্যাপন করত। (২) আবার মহরমে বিভিন্ন গোষ্ঠীর মুসলমানরাই যৌথভাবে অংশগ্রহণ করত।
৬। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও (যেকোনো দুটি) : ৫×২=১০
৬.১ মধ্যযুগে ভারতে দেশের ভেতরে বাণিজ্যের ধরনগুলি কেমন ছিল তা লেখো।
উত্তরঃ মধ্যযুগীয় ভারতীয় ইতিহাসে প্রাপ্ত বিভিন্ন নথিপত্র থেকে এযুগে দেশের ভেতর সাধারণত দুধরনের বাণিজ্যের কথা জানা যায়। প্রথমতঃ গ্রাম ও শহরের বাণিজ্য এবং দ্বিতীয়তঃ দুটি শহরের মধ্যে বাণিজ্য। এই কারণে জনবহুল শহরগুলির অধিবাসীদের প্রয়োজন মেটানোর জন্য গ্রাম থেকে শহরে কম দামি কিন্তু অনেক বেশি পরিমাণে জিনিস জলপথে নিয়ে আসত। এই সব জিনিসের মধ্যে ছিল নানা প্রকার খাদ্যশস্য, তৈলবীজ, কাঁচাতুলো, ঘি, আনাজ, ফল, লবণ ইত্যাদি। শহরের বাজারে এই সব পণ্য বিক্রি হত। বর্তমানকালের মতো সেই আমলেও গ্রামগুলো নগরবাসীর কৃষি ও হস্তশিল্পজাত সবরকম পণ্যের চাহিদা মেটাতো।
আবার এক শহর থেকে অন্য শহরে রপ্তানি করা হত প্রধানত বিভিন্ন প্রকার শৌখিন জিনিসপত্র, যেগুলো ধনী ও অভিজাতদের জন্যই তৈরি করত কারিগররা। সুলতানদের রাজধানী দিল্লি শহরে সাম্রাজ্যের নানা এলাকা থেকে দামি মদ, সূক্ষ্ম মসলিন বস্ত্র আমদানি করা হত। তা ছাড়া বাংলাদেশ, করমণ্ডল ও গুজরাতের সুতি ও রেশমের কাপড়ের চাহিদা ছিল দেশের সর্বত্র। সেযুগে গুজরাট তথা পশ্চিম ভারত খাদ্যশস্য-এর দিকে স্ব-নির্ভর ছিল না। এই জন্য পূর্ব ও উত্তর ভারত থেকে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যশস্য এই অঞ্চলে আমদানি করা হত।
মধ্যযুগে বিভিন্ন প্রকার হস্তশিল্পের বাণিজ্যও চলত। যেমন—চামড়া, কাঠ ও ধাতুর তৈরি বিভিন্ন জিনিস, গালিচা ইত্যাদি দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে রপ্তানি হত। বাণিজ্যের সূত্র ধরেই সেই আমলে বহু নগরকেন্দ্র গড়ে ওঠেছিল, যেমন— সুরাট, বেশগাঁও, সাতগাঁও, সোনারগাঁও, হুগলি প্রভৃতি।
৬.২ খ্রিস্টীয় ত্রয়োদশ শতকে দিল্লি কেন একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর হয়ে উঠেছিল ?
৬.৩ দিল্লির সুলতানদের সঙ্গে তাঁদের অভিজাতদের কেমন সম্বন্ধ ছিল তা লেখো।
উত্তরঃ সুলতানদের সঙ্গে অভিজাতদের সম্পর্ক—
আনুগত্যের সম্পর্ক: খান, মালিকও আমির
এই তিন ভাগে বিভক্ত অভিজাত শ্রেণি সুলতানের দয়ার ওপর নির্ভরশীল ছিল। তাই তারা সুলতানের অনুগত থাকতে বাধ্য হত।
সংঘাতমূলক সম্পর্ক : অভিজাতদের একাংশের সমর্থন নিয়ে রাজিয়া সিংহাসনে বসেছিলেন। আবার অভিজাতদের বিরোধিতাতেই তাকে সরে যেতে হয়। বলবন সিজদা ও পাইবস প্রথা চালু করে এবং চল্লিশ চক্রের উচ্ছেদ ঘটিয়ে অভিজাতদের দমন করেন। আলাউদ্দিনও অভিজাতদের নিয়ন্ত্রণে রাখতেন।
প্রশাসনিক সম্পর্ক: মূলত সেনাপতি, প্রাদেশিক শাসক এবং প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মচারী হিসেবে অভিজাত শ্রেণির সঙ্গে সুলতানের এক প্রশাসনিক সম্পর্ক বজায় ছিল।
আত্মীয়তার সম্পর্ক: বিভিন্ন সম্প্রদায়ভুক্ত অভিজাতদের সঙ্গে সুলতান অনেক সময় বৈবাহিক সূত্রে আত্মীয়তামূলক সম্পর্ক গড়ে তুলতেন।
বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক: সাম্রাজ্যে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য অনেক সুলতান অভিজাতদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলেন বহলুল লোদি আফগানদের সাবেকি রীতি মেনে অন্যান্য আফগান সর্দারদের সঙ্গে আসন ভাগ করে নিয়েছিলেন।
৬.৪ আলাউদ্দিন খলজির সময় দিল্লির বাজারদর নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে তোমার মতামত লেখো।
৬.৫ শেরশাহের শাসনব্যবস্থায় কী কী মানবিক চিন্তার পরিচয় তুমি পাও তা লেখো।
📌আরও পড়ুনঃ
📌 সপ্তম শ্রেণি ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র Click Here
📌 সপ্তম শ্রেণি বাংলা প্রশ্নোত্তর Click Here
📌 সপ্তম শ্রেণি ইতিহাস প্রশ্নোত্তর Click Here
📌 সপ্তম শ্রেণি ইংরেজি প্রশ্নোত্তর Click Here
📌 সপ্তম শ্রেণির ভূগোল প্রশ্নোত্তর Click Here
📌 সপ্তম শ্রেণি গণিত সমাধান Click Here