Class 7 History 2nd Unit Test Question Paper Set-1 wbbse | সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস দ্বিতীয় ইউনিট টেস্ট সেট-১

2ND SUMMATIVE EVALUATION
CLASS 7 (VII) WBBSE
HISTORY QUESTION PAPER

Set-1

Class 7 History 2nd Unit Test Question Paper Set-1 wbbse | সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস দ্বিতীয় ইউনিট টেস্ট সেট-১

📌 সপ্তম শ্রেণি ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণি বাংলা প্রশ্নোত্তর Click Here

দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন ২০২৫
সপ্তম শ্রেণি
বিষয় : ইতিহাস

পূর্ণমান-৫০               সময় : ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট

১। সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো : ১x১০=১০

(ক) জাহাঙ্গীরের রাজসভায় ইংরেজ দূত আসেন (টমাস রো / ডুপ্লে / ভাস্কোদা গামা / ইবন বতুতা)।

উত্তরঃ টমাস রো।

(খ) দিল্লির প্রদীপ বা চিরাগ ই দিল্লি বলা হত– (সেলিম চিশতী / শেখ নাসির উদ্দিন / ফিরোজ তুঘলক / আলাউদ্দিন খলজি) নামে সুফি সাধককে।

উত্তরঃ শেখ নাসির উদ্দিন।

(গ) সুলহ-ই-কুল বলতে বোঝায় (রাজা / এলাকা / পদমর্যাদা / সকলের প্রতি সহনশীলতা)।

উত্তরঃ সকলের প্রতি সহনশীলতা।

(ঘ) (11 / 12 / 13 / 15) বছর বয়সে আকবর সম্পূর্ণভাবে সাম্রাজ্যের দায়িত্ব নেন।

উত্তরঃ 13 বছর।

(ঙ) চৈতন্য ভাগবত রচনা করেন (বৃন্দাবন দাস / কৃষ্ণদাস কবিরাজ / হোসেন শাহ / কৃষ্ণদেব রায়)।

উত্তরঃ বৃন্দাবন দাস।

(চ) বিজয় নগরের রাজধানীর নাম (হাম্পি / পান্ডুয়া / তুঙ্গভদ্রা / দৌলতাবাদ)।

উত্তরঃ হাম্পি।

(ছ) আলাউদ্দিন খলজির সেনাপতি ছিলেন (বীরবল / মালিক কাফুর / হিমু / টোডরমল)।

উত্তরঃ মালিক কাফুর।

(জ) বন্দেগান ই চিহোলগানি কথার অর্থ (30 / 35 / 40 / 45) জন বান্দা।

উত্তরঃ 40 জন বান্দা।

(ঝ) দিল্লিতে সুলতানি শাসন (1204 / 1205 / 1206 / 1208) খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

উত্তরঃ 1206 খ্রিস্টাব্দে।

(ঞ) আকবরনামা কে রচনা করেন (আব্দুল কাদির / বৃন্দাবন দাস / বৈরাম খান / আবুল ফজল)।

উত্তরঃ আবুল ফজল।

(ট) খানুয়ার যুদ্ধকে কে ধর্মযুদ্ধ বলে আখ্যা দেন ( বাবর / আকবর / হুমায়ূন / ইব্রাহিম লোদী )।

উত্তরঃ বাবর।

২। এক কথায় উত্তর দাও : ১×১০=১০

(ক) কত খ্রিস্টাব্দে সুলতান রাজিয়ার মৃত্যু হয় ?

উত্তরঃ ১২৪০ খ্রিস্টাব্দে।

(খ) সৈয়দ বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন ? প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন ?

উত্তরঃ খিজির খান।

(গ) ইকতাদার কাদের বলা হত ?

উত্তরঃ সুলতানি আমলে ইকতাদার দায়িত্ব পালনকারী সামরিক নেতাকে ইকতাদার বলা হত।

(ঘ) সঙ্গম বংশের একজন রাজার নাম লেখো ?

উত্তরঃ প্রথম হরিহর।

(ঙ) সড়ক-ই-আজম নির্মাণ করেন কে ?

উত্তরঃ শেরশাহ।

(চ) হিমু কে ছিলেন ?

উত্তরঃ হিমু ছিলেন শেরশাহের আত্মীয় আদিল শাহের প্রধানমন্ত্রী।

(ছ) শাহজাহানের অপর নাম কী ছিল ?

উত্তরঃ খুররম

(জ) ১৭০৭ খ্রিস্টাব্দ কি জন্য বিখ্যাত ?

উত্তরঃ ১৭০৭ খ্রিস্টাব্দে ঔরঙ্গজেবের মৃত্যু ঘটে।

(ঝ) প্রাচীন বাংলার একটি নগরের নাম লেখো ?

উত্তরঃ পান্ডুয়া।

(ঞ) আশরফি কি ?

উত্তরঃ মোঘল আমলে সোনার মুদ্রা মোহর বা আশরফি নামে পরিচিত ছিল।

(ট) দীন-ই-ইলাহি কে প্রবর্তন করেন ?

উত্তরঃ আকবর।

৩। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও : ২×৪=৮

(ক) দীন-ই-ইলাহি’ ধর্ম কে প্রবর্তন করেন ? এই ধর্মের মূল আদর্শ কী ছিল ?

উত্তরঃ ‘দীন-ই-ইলাহি’ ধর্ম প্রবর্তন করেন মুঘল সম্রাট আকবর। এই ধর্মের মূল আদর্শ ছিল সুলহ-ই-কুল অর্থাৎ সকলের প্রতি সহনশীলতা ও সকলের মধ্যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান।

(খ) কবুলিয়ত ও পাট্টা কী ?

উত্তরঃ কবুলিয়ত : শের শাহের রাজস্ব ব্যবস্থায় কৃষক জমিতে নিজের স্বত্বের বিনিময়ে রাজস্ব দেওয়ার কথা কবুল করে রাষ্ট্রকে যে দলিল দিত তা কবুলিয়ত নামে পরিচিত।

পাট্টা : কৃষকের নাম, জমিতে কৃষকের অধিকার, কত রাজস্ব দিতে হবে প্রভৃতি লিখে শের শাহ যে দলিল কৃষককে দিতেন তা পাট্টা নামে পরিচিত।

(গ) পানিপতের প্রথম যুদ্ধ কবে, কাদের মধ্যে হয়েছিল ?

উত্তরঃ ১৫২৬ খ্রিস্টাব্দের ২১ এপ্রিল পানিপতের প্রথম যুদ্ধ হয়েছিল। এই যুদ্ধ হয়েছিল বাবরের সঙ্গে দিল্লির তৎকালীন সুলতান ইব্রাহিম লোদির। এই যুদ্ধে ইব্রাহিম লোদি বাবরের কাছে পরাজিত হন।

(ঘ) মধ্যযুগে ভারতের আমদানি-রফতানি বাণিজ্য পণ্যগুলি কী কী ছিল?

উত্তরঃ মধ্যযুগে ভারতের আমদানি পণ্য: সোনা, রুপো, বিভিন্ন রত্ন, মশলা, ব্রোকেড, রেশম ইত্যাদি।

মধ্যযুগে ভারতের রফতানি পণ্য: সুতির কাপড়, রেশম বস্ত্র, চিনি, দুগ্ধজাত দ্রব্য, মাছ, মশলা, নীল ইত্যাদি।

৪। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও : ৩×৪=১২

(ক) ‘দাক্ষিণাত্য ক্ষত’ ঔরঙ্গজেবের পতনের জন্য কতটা দায়ী ?

উত্তরঃ খ্রিস্টীয় সপ্তদশ শতকে ঔরঙ্গজেবের আমলে মারাঠাদের শক্তি বৃদ্ধি পায়। ঔরঙ্গজেব তাই দক্ষিণী রাজ্যগুলিকে জয় করার উদ্যোগ নেন এবং বিজাপুর, গোলকুন্ডা রাজ্যগুলি দখল করেন। এই দুই রাজ্য দখল করতে গিয়ে তাঁকে বহু বছর ধরে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ চালাতে হয়। এই যুদ্ধের পরিণাম হিসেবে মুঘলদের বিপুল আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি ঘটে। সুদীর্ঘ দিন ধরে দাক্ষিণাত্যে লড়াই চালানোর ফলে মুঘল সামরিক শক্তির অবক্ষয় ঘটে।

সামরিক শক্তির ওপর অনেকাংশে নির্ভরশীল মুঘল শাসনব্যবস্থা তাই দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে মুঘল সাম্রাজ্যের পতন শুরু হয়। তাই বলা যায় দাক্ষিণাত্য ক্ষত ঔরঙ্গজেবের পতনের জন্য অনেকখানি দায়ী ছিল।

(খ) বাংলার বারোভুঁইয়াদের সম্পর্কে কী জান ?

উত্তরঃ বারোভুঁইয়া : আকবরের পুত্র ও উত্তরসূরি জাহাঙ্গিরের আমলে বাংলার স্থানীয় হিন্দু জমিদার আফগানরা বারবার মুঘলদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিল। এই বিদ্রোহীদের একসঙ্গে বলা হত ‘বারোভুঁইয়া’।

বিখ্যাত বারোভুঁইয়ারা : বারোভুঁইয়াদের মধ্যে প্রতাপাদিত্য, চাঁদ রায়, কেদার রায়, ইশা খান প্রমুখ বিখ্যাত ছিলেন। এঁদের মধ্যে প্রতাপাদিত্য ছিলেন সবচেয়ে শক্তিশালী। তবে ইশা খানের প্রতিপত্তিও কম ছিল না।

জাহাঙ্গিরের প্রচেষ্টা : বাংলার জমিদারদের নিজের পক্ষে আনার চেষ্টা করেন জাহাঙ্গির। তাঁর আমলে বাংলা ভালোভাবে মুঘল সাম্রাজ্যভুক্ত হয়ে পড়ে।

(গ) কী কী ভাবে মধ্যযুগের ভারতে শহর গড়ে উঠত ?

উত্তরঃ মধ্যযুগের ভারতে বাণিজ্যকেন্দ্র, তীর্থকেন্দ্র, শিল্পকেন্দ্র ও প্রশাসনিক কেন্দ্র হিসেবে ধীরে ধীরে বিভিন্ন নগর গড়ে উঠতে থাকে। যেমন-

(i) বাণিজ্যকেন্দ্র হিসেবে সুরাট, বুরহানপুর;

(ii) তীর্থকেন্দ্র হিসেবে আজমের, কাশী;

(iii) শিল্পকেন্দ্র হিসেবে আহমেদাবাদ, ঢাকা;

(iv) প্রশাসনিক কেন্দ্র বা রাজধানী হিসেবে দিল্লি, আগ্রা, ফতেহপুর সিকরি ইত্যাদি নগর বা শহর গড়ে ওঠে।

(ঘ) সিংহাসনে আরোহণের সময় ইলতুৎমিশ উদ্ভূত সমস্যাগুলি কীভাবে সমাধান করেন?

উত্তরঃ সিংহাসনে বসার সময় ইলতুৎমিশ মূলত তিনটি সমস্যার মুখোমুখি হন এবং সেগুলির সমাধান করেন।

(i) উত্তরাধিকার বিষয়ক সমস্যা সমাধানের জন্য তিনি একটি বংশগত শাসনের ধারণা তৈরি করেন।

(ii) আমিরদের বিদ্রোহ সংক্রান্ত সমস্যার সমাধানের জন্য তিনি খলিফার অনুমোদন আদায় করেন ও যুদ্ধ করে বিদ্রোহীদের দমন করেন।

(iii) বৈদেশিক সমস্যার সমাধানের জন্য তিনি সুকৌশলে মুঘলদের সঙ্গে যুদ্ধের সম্ভাবনা এড়িয়ে যান।

৫। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও (যেকোনো দুটি) : ৫×২=১০

(ক) আলাউদ্দিন খলজির অর্থনৈতিক সংস্কারগুলি আলোচনা করো।

উত্তরঃ আলাউদ্দিন খলজির শাসন ব্যবস্থা পুরোপুরি সামরিক শক্তির উপর নির্ভরশীল ছিল। এর মধ্যে তিনি এক বিরাট সৈন্যদল গঠন করেন, এবং ঐ সৈন্যদের বেতন নির্দিষ্ট করে দেন। আলাউদ্দিন বাজারের সমস্ত নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম ঠিক করে দেন। আলাউদ্দিন খলজির আমলে দিল্লিতে চারটি বড়ো বাজার ছিল। এইসব বাজারে খাদ্যদ্রব্য, ঘোড়া, কাপড় ইত্যাদি বিক্রি হতো। বাজারদর তদারকির জন্য ‘শাহানা-ই মান্ডি’ ও ‘দেওয়ান-ই রিয়াসৎ’ নামে রাজকর্মচারী নিয়োগ করা হয়। সুলতানের ঠিক করে দেওয়া দামের থেকে বেশি দাম নিলে বা ক্রেতাকে ওজনে ঠকালে কঠোর শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা ছিল। আলাউদ্দিন রেশন ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন। প্রয়োজনের সময়ে প্রজাদের সুলতানের পক্ষ থেকে খাদ্যশস্য ও রোজের প্রয়োজনীয় জিনিস পরিমাণ মতো যোগান দেওয়া হতো।

মহম্মদ বিন তুঘলকের আর্থিক পরীক্ষার কথা তোমরা আগেই জেনেছো। তাঁর পরবর্তী সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলক ইসলামের রীতিনীতি এবং উলেমার নির্দেশে শাসন পরিচালনা করতেন। তবে বেশ কিছু জনকল্যাণকর কাজও তিনি করেছিলেন। ফিরোজ রাজস্ব ব্যবস্থার সংস্কার করেন। ইসলামীয় রীতি অনুযায়ী যে সমস্ত কর আদায় করা যেতে পারে, শুধু সেই করগুলি নেওয়া হতো। অন্যান্য কর বাতিল করা হয়।

ফিরোজ শাহ তুঘলক একাধিক নতুন নগর, মসজিদ, মাদ্রাসা, হাসপাতাল এবং বাগান তৈরি করেন। দরিদ্রদের অর্থসাহায্যের ব্যবস্থা করেন। বেকার সমস্যা সমাধানের জন্য তিনি একটি দপ্তর খোলেন। সেখান থেকে চাকরি দেওয়া হতো। তিনি কৃষির উন্নতির জন্য সেচ ব্যবস্থার উন্নয়ন করেন। এটি বেশ কিছু খাল খনন করা হয়। তাছাড়া যে সব জমিতে চাষ হতো না, সেই জমির সংস্কার করেন সুলতান।

(খ) শেরশাহের শাসনব্যবস্থায় কি কি মানবিক চিন্তার পরিচয় তুমি পেয়েছো তা লেখো।

ভূমিকা : সম্রাট শের শাহ ছিলেন বিজেতা হিসেবে শ্রেষ্ঠ, আর শাসক হিসেবে শ্রেষ্ঠতম। দিল্লির শাসক হিসেবে তিনি মাত্র ৫ বছর (১৫৪০-১৫৪৫ খ্রি.) রাজত্ব করেছিলেন। কিন্তু এই অল্প সময়ের মধ্যেই শাসনব্যবস্থার সর্বত্র তিনি কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছিলেন। তাঁর শাসনব্যবস্থার মধ্যে অনেক মানবিক চিন্তার পরিচয় পাওয়া যায়।

শের শাহের মানবিক চিন্তামূলক সংস্কার—

ভূমিরাজস্ব : ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থার ক্ষেত্রে শের শাহ অনন্য প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি ‘পাট্টা’ ও ‘কবুলিয়ত’ ব্যবস্থা চালু করেন।

পাট্টা : শের শাহ কৃষককে কৃষকের নাম, জমিতে কৃষকের অধিকার এবং তাকে কত রাজস্ব দিতে হবে তা লিখে যে দলিল দিতেন, তাকে পাট্টা বলা হত।

কবুলিয়ত : পাট্টাপ্রাপ্ত কৃষকরা রাজস্ব দেওয়ার কথা স্বীকার বা কবুল করে সরকারকে যে দলিল সই করে দিত, তাকে কবুলিয়ত বলা হত।

বিচার সংস্কার : শের শাহ পক্ষপাতহীন ও কঠোর বিচারব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। তিনি তাঁর সাম্রাজ্যের মধ্যে একই ধরনের আইন ও দন্ডবিধি প্রবর্তন করেন। সম্রাট স্বয়ং প্রতি বুধবার আপিল মামলার বিচার করতেন। অপরাধীকে শাস্তিস্বরূপ বেত্রাঘাত, অঙ্গচ্ছেদ এমনকি প্রাণদণ্ডও দেওয়া হত।

যোগাযোগ ব্যবস্থা : যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে সুদীর্ঘ ও প্রশস্ত রাজপথ নির্মাণ শের শাহের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কীর্তি। তিনি পূর্ববঙ্গের সোনারগাঁ থেকে পেশোয়ার পর্যন্ত ১৪০০ মাইল দীর্ঘ পথ নির্মাণ করেন, যা ‘সড়ক-ই আজম’ (গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড বা জি টি রোড) নামে পরিচিত। তিনি আগ্রা থেকে বুরহানপুর ও আগ্রা থেকে যোধপুর পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ করেন। তিনি পথিক ও বণিকদের সুবিধার জন্য রাস্তার ধারে ধারে অনেক সরাইখানা নির্মাণ করেছিলেন। তিনিই প্রথম ঘোড়ার পিঠে ডাক আদানপ্রদানের ব্যবস্থা করেন।

ধর্মনীতি : শের শাহ ছিলেন সুন্নি মুসলমান। তিনি ধর্মনিরপেক্ষ নীতি গ্রহণ করে শাসন পরিচালনা করতেন। ব্রহ্মজিৎ গৌড় তাঁর প্রধান সেনাপতি ছিলেন। তাঁর উদারনীতির জন্য তিনি ভারতের জাতীয় সম্রাটের মর্যাদা লাভ করেছেন।

উপসংহার : মধ্যযুগে মাত্র ৫ বছর রাজত্ব করে শের শাহ উন্নত শাসনকাঠামো রচনা করেন। এ প্রসঙ্গে ঐতিহাসিক স্মিথ বলেছেন যে, “শের শাহ যদি আরও কয়েক বছর জীবিত থাকতেন তাহলে ভারতের ইতিহাসে হয়তো মহান মুঘলদের আবির্ভাব সম্ভব হত না।”

(গ) দাক্ষিণাত্য অভিযানের ক্ষত মুঘল শাসনের অবসান ওপর কী প্রভাব ফেলেছিল ?

📌আরও পড়ুনঃ

📌 সপ্তম শ্রেণি ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণি বাংলা প্রশ্নোত্তর Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণি ইতিহাস প্রশ্নোত্তর Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণি ইংরেজি প্রশ্নোত্তর Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণির ভূগোল প্রশ্নোত্তর Click Here

📌 সপ্তম শ্রেণি গণিত সমাধান Click Here

This Post Has 2 Comments

  1. Mukesh Roy

    Sir 7th class ar 2nd unitest ar all subjects open hoche na

    1. Hazarnotes

      নতুন প্রশ্নের প্যাটার্ন একটি করে সেট করে দেওয়া আছে। ৫০ মার্কেট প্রশ্ন এত তাড়াতাড়ি চার্জ সেট করে দেওয়া সম্ভব নয়।

Leave a Reply

  • Post comments:2 Comments
  • Reading time:8 mins read