ছুটি গল্পের বিষয়বস্তু দ্বিতীয় সেমিস্টার একাদশ শ্রেণি বাংলা | Chuti Golper Bisoibostu 2nd Semester Class 11 wbchse
সেমিস্টার – II
ছুটি
—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
📌 একাদশ শ্রেণি প্রশ্নপত্র সেমি-২ Click Here
📌 একাদশ শ্রেণি প্রশ্নোত্তর বাংলা Click Here
📌 একাদশ শ্রেণি সিলেবাস বাংলা Click Here
লেখক পরিচিতিঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) : জন্ম কলকাতার জোড়াসাঁকোয়। তিনি একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক ও গীতিকার। বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রধান রূপকারদের একজন। শিক্ষা বিষয়ে তাঁর বৈপ্লবিক চিন্তা জন্ম দিয়েছিল শান্তিনিকেতন ব্রহ্মচর্যাশ্রম বিদ্যালয়ের, যা পরে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপ পায়। ১৯১৩ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান। অন্ধ গোঁড়ামির বিরোধিতা ও নতুন ভাবনাকে স্বাগত জানানো তাঁর লেখার বৈশিষ্ট্য।
মাত্র ষোলো বছর বয়স থেকেই ববীন্দ্রনাথ ভারতী, হিতবাদী, সাধনা প্রভৃতি পত্রিকার জন্য ছোটোগল্প লিখতে শুরু করেন। শিলাইদহে (বর্তমানে বাংলাদেশে) জমিদারি পরিদর্শনকালে তিনি খুব কাছ থেকে গ্রামীণ বাংলা ও সাধারণ মানুষের জীবন পর্যবেক্ষণ করেন। গ্রামবাংলার সাধাবণ জীবনের সেই অপরূপতা ফুটে উঠেছে তাঁর বিভিন্ন ছোটোগল্পে। তাঁর লেখা ছোটোগল্পগুলির মধ্যে রয়েছে দেনাপাওনা, কাবুলিওয়ালা, গুপ্তধন, খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন, ক্ষুধিত পাষাণ, ছুটি, ল্যাবরেটরী, সুভা, নষ্টনীড়, অতিথি, খাতা, হৈমন্তী, বলাই, পোস্টমাস্টার, মধ্যবর্তিনী প্রভৃতি। তাঁর রচিত ছোটো গল্পগুলি ‘গল্পগুচ্ছ’ সংকলনগ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
উৎস : ‘ছুটি’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক বাংলা ভাষায় রচিত একটি ছোটগল্প। এটি ১২৯৯ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে রচিত। ১৮৯২ সালে ডিসেম্বর মাসে ”সাধনা” পত্রিকায় ‘ছুটি’ গল্পটি প্রথম প্রকাশিত হয়। পরে গল্পটি ‘গল্পগুচ্ছ’ গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হয়।
∆ গল্পের চরিত্রগুলি—
ফটিক : ১৩-১৪ বছর বয়সের এই ছেলেটি গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র।
মাখনলাল : ফটিকের একমাত্র কনিষ্ঠ ভাই।
বিশ্বম্ভরবাবু : ফটিকের মামা।
অন্যান্য চরিত্র : ফটিকের মা এবং ফটিকের মামী।
∆ ছুটি গল্পের বিষয়বস্তু—
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ছুটি’ গল্পটি এক গ্রাম্য বালকের মর্মস্পর্শী কাহিনি। এখানে দেখা যায় প্রকৃতির কোলে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠা এক শিশু শহরের যান্ত্রিক জীবনে গিয়ে কতটা যন্ত্রণার মধ্যে পড়ে। গ্রামের মুক্ত প্রকৃতি থেকে তাকে টেনে আনা হয় শহরের কোলাহলে। সেই যান্ত্রিক জীবনে সে যেন বন্দি হয়ে পড়ে। মুক্তির আকাঙ্ক্ষা তার মনে তীব্র হয়ে ওঠে, কিন্তু শহুরে জীবনে সেই মুক্তি সম্ভব নয়। অবশেষে মৃত্যুর মধ্যে দিয়েই সে খুঁজে পায় চিরশান্তি, ফিরে যায় প্রকৃতির কোলে।
গল্পের নায়ক ফটিক ছিল গ্রামে এক দুরন্ত বালক। সব ছেলেদের মধ্যে সে-ই ছিল সর্দার, নানা নতুন খেলার আয়োজন করত। একদিন খেলার সময় ছোট ভাই মাখনলালকে নিয়ে বিপত্তি ঘটে। শালগাছের গুঁড়ির ওপর বসা মাখনকে ফটিকরা গড়িয়ে দেয়। মাখন পড়ে গিয়ে কেঁদে কেঁদে মায়ের কাছে দৌড়ে যায় আর বলে—ফটিক তাকে মেরেছে। মা ফটিককে ডাকেন, কিন্তু ফটিক মারার কথা অস্বীকার করে। তবু মাখন একই কথা বলায় রাগে গিয়ে ফটিক এবার সত্যিই তাকে চড় মারে। মা পাল্টা চড় দিলে ক্রুদ্ধ ফটিক মাকেও ঠেলে দেয়। এই ঝগড়াঝাঁটির মধ্যেই বাড়িতে এসে পড়েন ফটিকের মামা বিশ্বম্ভরবাবু। বহুদিন পর তিনি বাইরে থেকে বাড়ি ফিরেছিলেন। কিছুদিনের মধ্যেই তিনি বোনের কাছে ভাগ্নেদের পড়াশোনার খোঁজখবর নেন। মাখনের প্রশংসা শোনালেও ফটিক সম্পর্কে মা নানা অভিযোগ করেন। তখন মামা ঠিক করেন ফটিককে তিনি কলকাতায় নিয়ে গিয়ে পড়াশোনার সুযোগ দেবেন। মা রাজি হন, আর ফটিকও আনন্দে রাজি হয়ে যায়। যাওয়ার সময় সে তার সব খেলার জিনিস ভাই মাখনকে দিয়ে দেয়।
কিন্তু মামার বাড়িতে গিয়ে ফটিক প্রত্যাশিত স্নেহ পায় না। মামি তাকে সংসারে বাড়তি বোঝা মনে করেন। কৈশোর বয়সের স্বাভাবিক দুরন্তপনা সেখানে কেউ সহ্য করতে পারে না। বারবার তাকে নানা কারণে বকাঝকা খেতে হয়। ধীরে ধীরে সে গ্রামের কথা, মায়ের কথা মনে করে কাতর হয়ে ওঠে। স্কুলেও তার পড়ায় মন বসে না, শিক্ষক প্রায়ই মারধর করেন। বই হারিয়ে ফেলার পর অবস্থা আরও খারাপ হয়। মামাতো ভাইয়েরা তাকে নিয়ে লজ্জা পেত, এমনকি সে কোনো বিপাকে পড়লে তারা মজা পেত। নিরুপায় হয়ে একদিন মামিকে বই হারানোর কথা বললে, মামির কাছে আবারও গঞ্জনা পায় সে। অভিমানী ফটিক মনে করে, পরের টাকায় পড়াশোনা করাটা অন্যায়। তার মা-কে কাছে না পাওয়ায় মন ভেঙে যায় আরও বেশি।
একদিন স্কুল থেকে ফিরে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। জ্বর আসে। মনে হয় মামির কাছে তার অসুখ একটা বাড়তি ঝামেলা হয়ে দাঁড়াবে। তাই ভোরে সে নিখোঁজ হয়ে যায়। আসলে যান্ত্রিক জীবন থেকে মুক্তি পেতে চেয়েছিল সে। অনেক খোঁজাখুঁজির পর পুলিশ তাকে ফিরিয়ে আনে। বৃষ্টিতে ভিজে তার জ্বর বেড়ে যায়। জ্বরে অচেতন অবস্থায় ফটিক প্রলাপ বকতে থাকে। ডাক্তারও তাকে নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেন। খবর দেওয়া হয় তার মাকে। মা এলেও ফটিকের জ্ঞান ফেরে না। জ্বরের ঘোরে পাশ ফিরে মৃদু স্বরে সে শুধু বলে—তার ছুটি হয়েছে, সে বাড়ি যাচ্ছে। এভাবেই জীবনের সব যন্ত্রণা থেকে মুক্তি নিয়ে চিরতরে প্রকৃতির কোলেই ফিরে যায় সে।
অতএব, ‘ছুটি’ গল্পটি আসলে প্রকৃতির কোলছাড়া এক গ্রামের ছেলের মর্মস্পর্শী কাহিনি। এখানে মানুষের সঙ্গে প্রকৃতির গভীর বন্ধন ফুটে উঠেছে। সেই বন্ধন কখনো জোর করে ছিন্ন করা উচিত নয়— এই গভীর সত্যই গল্পে প্রকাশ পেয়েছে।
∆ ছুটি গল্পের বিস্তারিত আলোচনা—
বাংলা সাহিত্যে যে কটি কিশোর চরিত্র পাঠকের মনে অমলিন হয়ে আছে, তার মধ্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত ‘ছুটি’ গল্পের ফটিক অন্যতম। ফটিক চরিত্রের বৈশিষ্ট্য, কৈশোরের দুষ্টুমিভরা স্বভাব, আবেগ-অনুভূতি, নানা ঘটনার টানাপোড়েন এবং পরিণতি—এসব মিলিয়ে ফটিক আজও কিশোরবেলার প্রতিচ্ছবি হয়ে আছে। অনেক কিশোরের মধ্যেই ফটিকের মতো দুষ্টুমি ও আবেগপ্রবণ স্বভাব খুঁজে পাওয়া যায়। আসলে কৈশোরকালই এমন একটি বয়স, যেখানে চঞ্চলতা, প্রাণোচ্ছলতা, আবেগ, কুণ্ঠা সব মিলেমিশে থাকে। ফটিক চরিত্র থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় এই বয়সের মনস্তত্ত্ব কেমন হয়। এমনকি বিজ্ঞানীরাও বলেন, এই বয়সে কিশোরদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে এবং সহমর্মিতার সঙ্গে তাদের সামলাতে হয়।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বাদ দিয়ে কোনো বাংলাভাষী পাঠকের সাহিত্য পাঠ সম্পূর্ণ হয় না। বাংলা সাহিত্যের প্রতিটি অনুরাগীর কাছেই রবীন্দ্রনাথ একটি অপরিহার্য নাম। তিনি যত গল্প, কবিতা, নাটক ও উপন্যাস রচনা করেছেন, তা এড়িয়ে যাওয়া প্রায় অসম্ভব। তাঁর লেখায় পাওয়া যায় প্রেম-বিরহ, সমাজ-সংসারের টানাপোড়েন, মানুষের হাসি-কান্না, দারিদ্র্য-অবহেলা, অন্তর্দ্বন্দ্ব থেকে শুরু করে জীবনের সূক্ষ্মতম অনুভূতিও। তাঁর সাহিত্যকীর্তি বাংলার বাইরে সারা বিশ্বেই আলোড়ন তুলেছে। ছোটবেলা থেকেই আমরা রবীন্দ্রনাথের কবিতা পড়ে বড় হয়েছি—“আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে” কবিতার মাধ্যমেই বহু পাঠকের রবীন্দ্র-ভালোবাসার শুরু। ‘ছুটি’ গল্পটি ১২৯৯ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে রচিত হয় এবং ১৮৯২ সালে ‘সাধনা’ পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়।
এবার আসা যাক ফটিক চরিত্রে। ফটিক ছিল দুরন্ত, বন্ধুপ্রেমী ও সহৃদয় কিশোর। গল্পটি শুরু হয়েছে তার খেলার দৃশ্য দিয়ে—“বালকদিগের সর্দার ফটিক চক্রবর্তীর মাথায় চট করিয়া একটা নূতন ভাবোদয় হইল…”—এই সূচনা থেকেই বোঝা যায়, ফটিক তার বালকদলের নেতা ছিল। যে কোনো নতুন খেলার বুদ্ধি আসত তার মাথা থেকেই। সে ছিল লক্ষ্যে অটল। তাই যখন ছোট ভাই মাখনলাল তাদের খেলায় বাঁধা দেয়, তখন তাকে প্রথমে সাবধান করে, পরে রাগে গিয়ে কাঠের গুঁড়িসহ গড়িয়ে দেয়। মাখন কেঁদে বাড়িতে গিয়ে মায়ের কাছে ফটিকের নামে নালিশ করে, যার ফলশ্রুতিতে ফটিককে বকা ও চড় খেতে হয়। এই ঘটনার সময়েই ফটিকের সঙ্গে পরিচয় ঘটে এক অপরিচিত মানুষের—তার মামা বিশ্বম্ভরবাবুর। পরে সেই মামার বাড়িতেই ফটিকের জীবনের শেষ অধ্যায় রচিত হয়।
ফটিক লেখাপড়ায় অমনোযোগী হলেও মায়ের প্রতি, এমনকি ছোট ভাইয়ের প্রতিও তার মমত্ববোধ ছিল। কিন্তু তার এই মানবিক দিকগুলো সবার চোখে পড়েনি, কারণ তার চঞ্চলতা আর অমনোযোগিতা তাকে সবার কাছে অবহেলিত করেছিল। তাই মায়ের সম্মতিতেই মামা তাকে কলকাতায় নিয়ে যান। কিন্তু গ্রাম্য মুক্ত পরিবেশে বেড়ে ওঠা এক কিশোরকে হঠাৎ করে শহরের যান্ত্রিক জীবনে বন্দি করে দিলে তার কষ্ট হওয়াই স্বাভাবিক। শহরে মামির কাছে সে অবাঞ্ছিত হয়ে পড়ে। তার বয়সটাই ছিল সবচেয়ে জটিল সময়—কৈশোর। সমাজে এই বয়সের ছেলেদের সাধারণত গুরুত্ব দেওয়া হয় না। তাদের আধো-পাকা কথা, হঠাৎ বেড়ে ওঠা চেহারা, চঞ্চলতা—সবকিছুই চারপাশের মানুষ বিরক্তির চোখে দেখে। রবীন্দ্রনাথ এই বয়সের অসুবিধাগুলো যে নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছেন, তা আজও তুলনাহীন।
ফটিক এই বয়সে নতুন পরিবেশে এসে মাকে না পেয়ে আরও নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে। মামির অবহেলা ও তিরস্কারে সে বারবার কষ্ট পায়। বাড়তি কাজ করলে প্রশংসা না পেয়ে উল্টে বকুনি খায়। তার মনে পড়ে যায় গ্রামের মাঠ-ঘাট, নদীর ধারে খেলা, ঘুড়ি ও লাটাই। স্কুলে কোনোদিন মনোযোগী ছাত্র না থাকায় শহরেও পড়াশোনায় সে পিছিয়ে পড়ে। শিক্ষকের কাছে বারবার অপমানিত হয়। মামাতো ভাইয়েরা তার সঙ্গ এড়িয়ে চলে। একদিন বই হারিয়ে গেলে মামির কাছে অভিযোগ শুনতে হয় তাকে। অবশেষে সে নিজেই গ্রামে ফেরার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। কিন্তু বৃষ্টিতে ভিজে অসুস্থ হয়ে পড়ে। প্রচণ্ড জ্বরে অচেতন অবস্থায় প্রলাপ বকতে থাকে। তখনও তার মনে ঘুরপাক খায় গ্রামের খেলার মাঠ আর মায়ের স্নেহ। শেষমেশ তার মা এলে ফটিক মৃত্যুশয্যায় শুয়ে থাকে। তখনই তার মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসে সেই হৃদয়বিদারক উক্তি—“মা, এখন আমার ছুটি হয়েছে মা, এখন আমি বাড়ি যাচ্ছি।”
ফটিক চরিত্রের ট্র্যাজেডি যতই দুঃখজনক হোক না কেন, তার মধ্যে লুকিয়ে আছে কৈশোর জীবনের গভীর সত্য। মা যেমন সন্তানের ভবিষ্যতের স্বার্থে ভালো চেয়েছিলেন, তেমনি শহরের যান্ত্রিকতায় বন্দি হয়ে ফটিকের মন ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। তাই বলা যায়, ফটিক চরিত্র শুধু একটি কিশোর চরিত্র নয়, বরং কৈশোরের প্রতিটি আবেগ, দুঃখ, দুষ্টুমি আর মানসিক অবস্থার জীবন্ত প্রতিচ্ছবি। ফটিক আজও সব কিশোরের কিশোরবেলার প্রতিনিধি হয়ে আছে।
◆ দ্বিতীয় সেমিস্টার বাংলা প্রশ্নোত্তর
◆ তেলেনাপোতা আবিষ্কার পাঠ্য বইয়ের গল্প
◆ তেলেনাপোতা আবিষ্কার গল্পের বিষয়বস্তু
◆ তেলেনাপোতা আবিষ্কার গল্পের প্রশ্নোত্তর
◆ ভাব সম্মিলন কবিতার বিষয়বস্তু
◆ ভাব সম্মিলন কবিতার প্রশ্ন উত্তর
◆ লালন শাহ্ ফকিরের গান বিষয়বস্তু
◆ লালন শাহ্ ফকিরের গান প্রশ্নোত্তর
◆ বই কেনা প্রবন্ধের প্রশ্ন উত্তর
◆ আজব শহর কলকেতা প্রবন্ধের প্রশ্নোত্তর
◆ পঁচিশে বৈশাখ প্রবন্ধের প্রশ্ন উত্তর
◆ আড্ডা প্রবন্ধের প্রশ্ন ও উত্তর
◆ আধুনিক বাংলা সাহিত্যের ধারা (৩য়) প্রশ্নোত্তর
◆ লৌকিক সাহিত্যের নানা দিক (৪র্থ) প্রশ্নোত্তর
📌 আরো দেখুনঃ
📌 একাদশ শ্রেণি প্রশ্নপত্র সেমি-২ Click Here
📌 একাদশ শ্রেণি প্রশ্নোত্তর বাংলা Click Here
📌 একাদশ শ্রেণি সিলেবাস বাংলা Click Here
