Class 6 Poribesh O Biggan 3rd Unit Test Question Paper Set-2 wbbse | ষষ্ঠ শ্রেণি পরিবেশ ও বিজ্ঞান তৃতীয় ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র সেট-২

THIRD SUMMATIVE EVALUATION
CLASS VI WBBSE
PORIBESH O BIGYAN QUESTION

Class 6 Poribesh O Biggan 3rd Unit Test Question Paper Set-2 wbbse | ষষ্ঠ শ্রেণি পরিবেশ ও বিজ্ঞান তৃতীয় ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র সেট-২

📌ষষ্ঠ শ্রেণি ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র Click Here

বিঃ দ্রঃ নিম্নে প্রদত্ত ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল প্রশ্নপত্রটি বিভিন্ন বিদ্যালয় থেকে সংগ্রহ করা প্রশ্নপত্র। পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ কর্তৃক প্রদত্ত সিলেবাস ও নম্বর বিভাজন অনুযায়ী প্রশ্ন নাও মিলতে পারে।

Set-2

তৃতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন
ষষ্ঠ শ্রেণি
বিষয় : পরিবেশ ও বিজ্ঞান
পূর্ণমান : ৭০                       সময় : ২.৩০ মিনিট

1. সঠিক উত্তর নির্বাচন করো (দশটি) : 10×1=10

(a) আমাদের শ্বাসকার্যে সাহায্য করে–
(i) নাইট্রোজেন (ii) অক্সিজেন
(iii) হাইড্রোজেন (iv) কার্বন ডাই-অক্সাইড

উত্তরঃ (ii) অক্সিজেন

(b) নিম্নলিখিত কোনটি জলের সংকেত ?
(i) CO₂ (ii) HCl (iii) H₂O (iv) NaCl

উত্তরঃ (iii) H₂O

(c) S.I পদ্ধতিতে ভরের একক—
(i) গ্রাম (ii) কিলোমিটার (iii) কিলোগ্রাম
(iv) সেন্টিমিটার

উত্তরঃ (iii) কিলোগ্রাম

(d) থার্মোমিটার -এর সাহায্যে পরিমাপ করা হয়—
(i) উষ্ণতা (ii) তাপ (iii) ভর (iv) দৈর্ঘ্য

উত্তরঃ (i) উষ্ণতা

(e) কোনটি চৌম্বক পদার্থ ?
(i) লোহা (ii) তামা (iii) অ্যালুমিনিয়াম (iv) কাঠ

উত্তরঃ (i) লোহা

(f) জাঁতি কোন্ শ্রেণীর লিভার ?
(i) প্রথম শ্রেণী (ii) দ্বিতীয় শ্রেণী
(iii) তৃতীয় শ্রেণী (iv) চতুর্থ শ্রেণী

উত্তরঃ (ii) দ্বিতীয় শ্রেণী

(g) তিমি শ্বাসকার্য চালায়—
(i) ফুলকার সাহায্যে (ii) ফুসফুসের সাহায্যে
(iii) ত্বকের সাহায্যে (iv) শুঁড়ের সাহায্যে

উত্তরঃ (ii) ফুসফুসের সাহায্যে

(h) পাস্কাল কোন্ রাশির একক ?
(i) বল (ii) চাপ (iii) ক্ষেত্রফল (iv) ভর

উত্তরঃ (ii) চাপ

(i) ডেঙ্গু হয় যে মশার কামড়ে—
(i) কিউলেক্স মশা (ii) ইডিস মশা
(iii) অ্যানোফিলিস মশা (iv) ফাইলেরিয়া মশা

উত্তরঃ (ii) ইডিস মশা

(j) সোডিয়াম-এর সংকেত হলো—
(i) S (ii) Na (iii) SO (iv) N

উত্তরঃ (ii) Na

(k) আম গাছ একটি—
(i) ব্যক্তবীজী (ii) গুপ্তবীজী উদ্ভিদ
(iii) দ্বিবীজপত্রী (iv) একবীজপত্রী

উত্তরঃ (i) ব্যক্তবীজী

2. শূণ্যস্থান পূরণ করো : 1×5=5

(a) মৌচাক __________ দিয়ে তৈরী।

উত্তরঃ মোম।

(b) চাষের জমি থেকে পাওয়া বর্জ্য ___________।

উত্তরঃ ডিডিটি।

(c) ‘বাংলার কীটপতঙ্গ’ বইটির লেখক ____________।

উত্তরঃ গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য।

(d) ব্যাকটিরিয়ার রাজ্যর নাম হলো ____________।

উত্তরঃ মোনেরা।

(e) বাঘের বিজ্ঞানসম্মত নাম _____________।

উত্তরঃ প্যানথেরা টাইগ্রিস (Panthera tigris).

3. স্তম্ভ দুটির সম্পর্ক স্থাপন করো : 1×5=5

A B
(i) চিংড়ি (a) কলার খোসা
(ii) পারদ (b) পরিস্রাবন
(iii) জৈবভঙ্গুর বর্জ্যপদার্থ (c) অমেরুদন্ডী
(iv) নুনডাল (d) তিমি
(v) ব্লোহোল (e) ধাতু

উত্তরঃ

A B
(i) চিংড়ি (c) অমেরুদন্ডী
(ii) পারদ (e) ধাতু
(iii) জৈবভঙ্গুর বর্জ্যপদার্থ (a) কলার খোসা
(iv) নুনডাল (b) পরিস্রাবন
(v) ব্লোহোল (d) তিমি

4. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাওঃ (দশটি) 2×10=20

(a) CO₂ থেকে কী কী জানা যায় ?

উত্তরঃ CO₂ হলো কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস, যা শ্বাসক্রিয়ায় নির্গত হয়। এটি দেখায় যে জীবের দেহে জৈব পদার্থের জারণ হচ্ছে। উদ্ভিদ আলোক সংশ্লেষে এই গ্যাস ব্যবহার করে খাদ্য প্রস্তুত করে।

(b) আলোক বর্ষ কী ? এটি প্রাথমিক না লব্ধ একক ?

উত্তরঃ আলোকবর্ষ হলো আলোর এক বছরে অতিক্রান্ত দূরত্ব। এটি দূরত্ব পরিমাপের একক, সময় নয়। এটি একটি লব্ধ একক, প্রাথমিক নয়।

(c) যান্ত্রিক শক্তি কয় প্রকার ও কী কী ? উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ যান্ত্রিক শক্তি দুই প্রকার—স্থিতিশক্তি ও গতিশক্তি। স্থিতিশক্তি জমা শক্তি, যেমন প্রসারিত ধনুক। গতিশক্তি হলো গতিশীল বস্তুর শক্তি, যেমন চলন্ত গাড়ি।

(d) কয়লা পোড়ালে কোন্ শক্তি কোন্ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় ?

উত্তরঃ কয়লা পোড়ালে রাসায়নিক শক্তি তাপে রূপান্তরিত হয়। তাপশক্তি থেকে আলোও উৎপন্ন হতে পারে। এই তাপ রান্না ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে কাজে লাগে।

(e) নততল কী ? এর কাজ কী ?

উত্তরঃ নততল হলো ঢালু তল, যেটি ভারী বস্তু সহজে তোলার জন্য ব্যবহৃত হয়। একে মাটির সঙ্গে সূক্ষ্মকোণ করে রাখা হয়। এর সাহায্যে কম শক্তিতে ভারী জিনিস উপরে ওঠানো যায়। যেমন— র‌্যাম্প বা সিঁড়ি।

(f) জলের রেশম কী ? এদের রেশম বলে কেন ?

উত্তরঃ জলের রেশম হলো একধরনের শৈবাল। এদের তন্তু সুতার মতো দেখতে হওয়ায় রেশম বলা হয়। এগুলি জলে ভাসমান অবস্থায় পাওয়া যায়।

(g) দইয়ের সাজা কী ? এটি কী কাজে লাগে ?

উত্তরঃ দইয়ের সাজা হলো কিছুটা পুরোনো দই। এটি নতুন দুধে মিশিয়ে নতুন দই জমাতে কাজে লাগে। সাজার জীবাণুই দুধকে দইতে রূপান্তরিত করে।

(h) সালিম আলি কী জন্য বিখ্যাত ?

উত্তরঃ সালিম আলি ভারতের বিখ্যাত পক্ষীবিদ ছিলেন। তাঁকে “Birdman of India” বলা হয়। তিনি পাখিদের আচার-আচরণ নিয়ে বই লিখেছেন এবং পাখি সংরক্ষণে অসাধারণ অবদান রেখেছেন।

(i) বাঘ অল্প আলোতে দেখতে পায় কেন ?

উত্তরঃ বাঘের চোখে রাত্রিদৃষ্টি ক্ষমতা প্রবল। এর চোখে ট্যাপেটাম লুসিডাম নামক ঝিল্লি আলো প্রতিফলিত করে। তাই অন্ধকারেও তারা স্পষ্ট দেখতে পারে।

(j) কারখানা থেকে কী কী বর্জ্য পদার্থ পাওয়া যায় ?

উত্তরঃ কারখানা থেকে ধোঁয়া, গ্যাস, রাসায়নিক বর্জ্য নির্গত হয়। এছাড়াও তেল, প্লাস্টিক ও ধাতব টুকরো বর্জ্য পাওয়া যায়। এগুলো পরিবেশ দূষণ ঘটায়।

(k) অক্সানোমিটার কী ?

উত্তরঃ অক্সানোমিটার হলো একটি বৈজ্ঞানিক যন্ত্র, যা উদ্ভিদের বৃদ্ধি মাপতে ব্যবহৃত হয়। সাধারণত এটি উদ্ভিদের দৈর্ঘ্যগত বৃদ্ধি নির্ণয় করে। উদ্ভিদের শীর্ষে একটি সুতো বাঁধা থাকে যা পুলির মাধ্যমে স্কেলের সাথে যুক্ত থাকে। উদ্ভিদ লম্বা হলে পুলি ঘুরে পয়েন্টার সরিয়ে বৃদ্ধির পরিমাণ দেখায়।

(l) বলের ওপরের তলের ক্ষেত্রফল কী সূত্রের সাহায্যে মাপা হয় ?

উত্তরঃ বলের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল = π × ব্যাস × ব্যাস (π একটি সংখ্যা, এর মান প্রায় 3.14)। এই সূত্র দিয়ে বলের পৃষ্ঠফল নির্ণয় করা হয়। ফলে এর ক্ষেত্রফল নির্ভুলভাবে মাপা যায়।

5. নিম্নলিখিত প্রশ্নগুলির যথাযথ উত্তর দাও : (দশটি) 3×10=30

(a) যোজ্যতা কাকে বলে ? অক্সিজেন ও কার্বনের যোজ্যতা কত ?

উত্তরঃ যে ক্ষমতার দ্বারা একটি মৌল অন্য মৌলের সাথে রাসায়নিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়, তাকে যোজ্যতা বলে। যোজ্যতা মূলত পরমাণুর সংযোজক ইলেকট্রনের ওপর নির্ভরশীল। অক্সিজেনের যোজ্যতা ২, কারণ এটি দুটি ইলেকট্রন গ্রহণ বা ভাগ করতে পারে। কার্বনের যোজ্যতা ৪, কারণ এটি চারটি ইলেকট্রন ভাগ করে যৌগ গঠন করে। এভাবেই মৌলগুলির রাসায়নিক ধর্ম নির্ধারিত হয়।

(b) আয়তন কাকে বলে ? এটি কোন যন্ত্রের সাহায্যে মাপা হয় ?

উত্তরঃ কোনো বস্তুর দ্বারা দখল করা স্থানের পরিমাণকে আয়তন বলে। এটি একটি ভৌত রাশি এবং বস্তু কতটা জায়গা নিচ্ছে তা বোঝায়। তরলের আয়তন মাপা হয় সিলিন্ডার বা মাপযন্ত্র (measuring cylinder)-এর সাহায্যে। কঠিনের ক্ষেত্রে আয়তন নির্ণয়ে সূত্র ব্যবহার করা হয়। এটি দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতার গুণফল।

(c) ওজন কাকে বলে ? এর S.I একক কী ?

উত্তরঃ কোনো বস্তুর ওপর পৃথিবীর অভিকর্ষ বল প্রয়োগ করলে সেটিই বস্তুর ওজন। ওজন আসলে বলের একটি রূপ। এটি বস্তুর ভরের ওপর নির্ভর করে। ওজনের S.I একক হলো নিউটন (N)। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে অভিকর্ষজ ত্বরণ ভিন্ন হওয়ায় ওজনও সামান্য পরিবর্তিত হয়।

(d) আমরা যে বিদ্যুৎশক্তি ব্যবহার করি তা কয় প্রকার ও কী কী ?

উত্তরঃ আমরা প্রধানত দুই প্রকার বিদ্যুৎশক্তি ব্যবহার করি—স্থিতি বিদ্যুৎ ও প্রবাহিত বিদ্যুৎ। স্থিতি বিদ্যুৎ হলো স্থির চার্জযুক্ত বস্তুর শক্তি। প্রবাহিত বিদ্যুৎ হলো পরিবাহকের ভেতর দিয়ে ইলেকট্রনের প্রবাহ। আমাদের বাড়ি, স্কুল বা শিল্পক্ষেত্রে মূলত প্রবাহিত বিদ্যুৎ ব্যবহৃত হয়। বিদ্যুৎ বিভিন্ন যন্ত্র চালাতে ও আলো জ্বালাতে অপরিহার্য।

(e) লিভার কী ? একটি দ্বিতীয় শ্রেণীর লিভার -এর রেখাচিত্র অঙ্কন করে বিভিন্ন অংশ চিহ্নিত করো।

উত্তরঃ লিভার হলো একটি সরল যন্ত্র, যেটি কম শক্তিতে ভারী বস্তু তোলার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি একটি শক্ত দণ্ড, যা একটি স্থির বিন্দুর (আলম্ব বিন্দু) ওপর ঘুরতে পারে। দ্বিতীয় শ্রেণীর লিভারে ভার থাকে শক্তি ও আলম্ব বিন্দুর মধ্যে। উদাহরণ—জাঁতি, ঠেলাগাড়ি।

(রেখাচিত্র আঁকতে হবে— আলম্ব বিন্দু একদিকে, ভার মাঝখানে, শক্তি অন্যদিকে।)

(f) ‘আচরণ বিজ্ঞান’ কাকে বলে ? ভেনে গুডাল কী জন্য বিখ্যাত ?

উত্তরঃ প্রাণীর দৈনন্দিন জীবনযাত্রা, অভ্যাস, চলাফেরা ও সামাজিক সম্পর্কের অধ্যয়নকে আচরণ বিজ্ঞান বলা হয়। এটি প্রাণিবিদ্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা। ভেনে গুডাল ছিলেন বিশ্বখ্যাত প্রাণীবিজ্ঞানী। তিনি মূলত শিম্পাঞ্জিদের আচরণ নিয়ে গবেষণার জন্য বিখ্যাত। তাঁর গবেষণা থেকে মানুষের বিবর্তন সম্পর্কেও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা গেছে।

(g) পরিযায়ী পাখি কাদের বলে ? উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ যেসব পাখি ঋতুভেদে এক দেশ থেকে অন্য দেশে চলে যায়, তাদের পরিযায়ী পাখি বলা হয়। খাদ্য, আবহাওয়া ও প্রজননের উপযুক্ত পরিবেশের জন্য এরা স্থান পরিবর্তন করে। সাধারণত শীতে উষ্ণ দেশগুলোতে এরা আসে। উদাহরণ— সাইবেরিয়ান হাঁস, রাজহাঁস, কোকিল। এভাবে এরা নিজেদের জীবনধারণ চালিয়ে যায়।

(h) তিমিরা কীভাবে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রাখে ?

উত্তরঃ তিমিরা শব্দতরঙ্গ ব্যবহার করে যোগাযোগ করে। এরা সমুদ্রের মধ্যে নিম্ন-কম্পাঙ্কের শব্দ ছাড়ে। এই শব্দ অনেক দূর পর্যন্ত পৌঁছায়। তিমিরা একে অপরকে খুঁজে বের করতে, শিকার ধরতে ও বিপদ জানাতে এভাবে যোগাযোগ করে। শব্দতরঙ্গ এদের “ভাষা”র কাজ করে।

(i) জৈবভঙ্গুর বর্জ্য পদার্থ কাকে বলে ? উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ যেসব বর্জ্য পদার্থ জীবাণুর দ্বারা সহজেই ভেঙে যায়, তাদের জৈবভঙ্গুর বর্জ্য বলে। এরা পরিবেশে জমে থেকে দূষণ ঘটায় না। উদাহরণ—ফল-সবজির খোসা, খাবারের উচ্ছিষ্ট, পাতা ইত্যাদি। এসব বর্জ্য থেকে কম্পোস্ট সার তৈরি করা যায়। তাই এগুলি কৃষিকাজে খুবই উপকারী।

(j) যদি ঘর্ষণ বল না থাকতো তাহলে তোমার দৈনন্দিন জীবনে কী কী অসুবিধা হতো ?

উত্তরঃ ঘর্ষণ না থাকলে আমরা হাঁটতেই পারতাম না, কারণ পা পিছলে যেত। গাড়ি চলতে পারত না, ব্রেকও কাজ করত না। জিনিসপত্র ধরা বা ধরা রাখাও সম্ভব হতো না। আগুন জ্বালানো যেত না, কারণ দেশলাই কাঠি ঘষা যেত না। ঘর্ষণ না থাকলে আমাদের জীবন একেবারেই অচল হয়ে যেত।

(k) শ্রমিক মৌমাছিরা কী কী কাজ করে ?

উত্তরঃ শ্রমিক মৌমাছিরা চাক তৈরি করে ও তা রক্ষণাবেক্ষণ করে। এরা ফুল থেকে মধু ও পরাগ সংগ্রহ করে আনে। লার্ভাদের খাওয়ানো ও যত্ন করা এদের দায়িত্ব। চাক পরিষ্কার করা ও মৌচাক পাহারা দেওয়াও এদের কাজ। তাই মৌচাকের মূল চালিকাশক্তি হলো শ্রমিক মৌমাছি।

(l) 4R পদ্ধতির অর্থ কী ?

উত্তরঃ 4R পদ্ধতি পরিবেশ সংরক্ষণ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার একটি কৌশল। এর চারটি ধাপ হলো—Reduce (কমানো), Reuse (পুনর্ব্যবহার), Recycle (পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকরণ) ও Recover (উদ্ধার)। এভাবে বর্জ্য কমানো যায়। প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষা করা যায়। এটি টেকসই উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত জরুরি।

📌আরও দেখুনঃ

📌ষষ্ঠ শ্রেণি ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র Click Here

📌ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা প্রশ্নোত্তর Click Here

📌ষষ্ঠ শ্রেণি ইংরেজি প্রশ্নোত্তর Click Here

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

Leave a Reply

  • Post comments:0 Comments
  • Reading time:8 mins read