সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী (SAE) প্রশ্নোত্তর রাধারাণী গল্প নবম শ্রেণি বাংলা | Short Answer Type Question Answer Radharani Story Class 9 Bengali wbbse

সাহিত্য সঞ্চয়ন
নবম শ্রেণি বাংলা (প্রথম ভাষা)

সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী (SAE) প্রশ্নোত্তর রাধারাণী গল্প নবম শ্রেণি বাংলা | Short Answer Type Question Answer Radharani Story Class 9 Bengali wbbse

📌নবম শ্রেণি ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র Click Here

📌 নবম শ্রেণি বাংলা প্রশ্নোত্তর Click Here

সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী (SAE) প্রশ্নোত্তর রাধারাণী গল্প নবম শ্রেণি বাংলা | Short Answer Type Question Answer Radharani Class 9 Bengali wbbse

ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তর রাধারাণী গল্প (বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়) নবম শ্রেণি বাংলা | Short Answer Type Question Answer Radharani Class 9 Bengali wbbse

• কমবেশি ৬০টি শব্দের মধ্যে উত্তর দাও : প্রতিটি প্রশ্নের মান-৩

১. ‘তাহাদিগের অবস্থা পূর্বে ভালো ছিল’– পরবর্তীকালে তাদের দুর্দশার কারণ কী ?

উত্তরঃ আলোচ্য অংশটি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত রাধারাণী পাঠ্যাংশের অন্তর্গত। এই পাঠ্যাংশে লেখক বলছেন পিতৃহারা রাধারাণী বড়ো ঘরের মেয়ে হওয়া সত্ত্বেও একটি মামলার কারণে তাঁর বিধবা মা সর্বস্বান্ত হয়, দশ লক্ষ টাকার সম্পত্তি সবই বাদীপক্ষ কেড়ে নেয় এবং তাঁদেরকে গৃহচ্যুত করে। এমন অবস্থায় তাঁদের সকল অন্ন-সংস্থানের কোনো উপায় থাকে না। এটিই ছিল তাদের দুর্দশার কারণ।

২. ‘সুতরাং আর আহার চলে না।’– কাদের প্রসঙ্গে এই উক্তি ? তাদের আহার বন্ধের উপক্রম হল কেন ?

উত্তরঃ রাধারাণী’ গল্পে মোকদ্দমা-জনিত কারণে তাদের বিষয় সম্পত্তির সঙ্গে সঙ্গে অলংকারাদি ও নগদ টাকাপয়সাও শেষ হয়ে যায়। অর্থাৎ তাদের সর্বস্ব হারানোর প্রসঙ্গে কথাটি বলা হয়েছে।

জ্ঞাতিপক্ষের কাছে মামলায় হেরে সর্বস্বান্ত হয় রাধারাণী এবং তার বিধবা মা। এর পর শারীরিক পরিশ্রম করে কোনোরকমে তাদের দিনযাপন চলতে থাকে। কিন্তু এর কিছুদিন পরে, রাধারানীর মা ‘ঘোরতর’ অসুখে আক্রান্ত হলে তার কায়িক পরিশ্রমের উপায় বন্ধ হয়ে যায়। ফলে তাদের আহারাদির ব্যবস্থাও বিপন্ন হয়।

৩. “কিন্তু আর আহারের সংস্থান রহিল না।” – এই সংস্থান না থাকার কারণ আলোচনা কর।

অথবা,

রাধারাণীর মার দৈন্যদশার কারণ কী ?

উত্তরঃ একজন জ্ঞাতির সঙ্গে সম্পত্তি নিয়ে মামলায় রাধারাণীর বিধবা মা হাইকোর্টে হেরে যায়। জ্ঞাতি ডিক্রি জারি করে তাদের পিতৃপুরুষের ভিটে থেকে উচ্ছেদ করে দশ লক্ষ টাকার সম্পত্তির দখল নেয়। খরচ এবং পাওনা শোধ করতে বাকি সব অর্থ চলে যায়। গয়না ইত্যাদি বিক্রি করে রাধারাণীর মা প্রিভি কাউন্সিলে আপিল করলেও সেখানেও তারা হেরে যায়। এভাবেই খাবার জোগাড়ের সুযোগ তাদের আর থাকে না।

৪. “রাধারাণীর বিবাহ দিতে পারিল না!”– রাধারাণীর বিবাহ দিতে না পারার কারণ আলোচনা করো।

উত্তরঃ সম্পত্তির অধিকার নিয়ে এক জ্ঞাতির সঙ্গে মামলায় হেরে যাওয়ায় রাধারাণীর বিধবা মার প্রায় দশ লক্ষ টাকার সম্পত্তি হাতছাড়া হয়। নগদ টাকা যেটুকু ছিল তা পাওনা শোধ ইত্যাদিতে ব্যয় হয়ে যায়। গয়নাগাটি বিক্রি করে রাধারাণীর মা প্রিভি কাউন্সিলে আপিল করায় তারা আর্থিকভাবে নিঃস্ব হয়ে যায়। এই দারিদ্র্যের কারণেই দৈহিক পরিশ্রম করে কোনো রকমে বেঁচে থাকা রাধারাণীর মার পক্ষে রাধারাণীর বিয়ে দেওয়া সম্ভব হয়নি।

৫. ‘…তাহাতেই মার পথ্য হইবে।’– রাধারাণী কীভাবে মায়ের পথ্য জোগাড়ের চেষ্টা করেছিল ?

উত্তরঃ আলোচ্য অংশটি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত রাধারানী পাঠ্যাংশের অন্তর্গত। লেখকের কলমে আমরা জানতে পারি যে, রাধারানীর বিধবা মা অসুস্থ হওয়ায় তাদের পরিবারের উপার্জনের উপায় বন্ধ হয়ে যায়। মায়ের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় পথ্য জোগাড় করার জন্য বালিকা রাধারানী একটি উপায় বের করে। সে কিছু বনেরফুল তুলে, দিয়ে মালা গাথে এবং সেই মালা রথের মেলা উপলক্ষে বসা হাটে বিক্রি করে পয়সা রোজগার করে, তাই দিয়ে মায়ের পথ্য বা ওষুধ জোগাড় করার কথা ভাবে।

৬. ‘রথ দেখিতে যায় নাই’– কে রথ দেখতে যায়নি ? কেন সে রথ দেখতে যায়নি লেখো। ১ + ২ = ৩

উত্তরঃ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচিত ‘রাধারাণী’ গল্পে রাধারাণী রথ দেখতে যায়নি।

রথের কিছু দিন আগে থেকেই রাধারাণীর মায়ের অসুস্থতা চরম আকার ধারণ করেছিল। রথের দিন তা আরও গুরুতর হয়ে ওঠে। এদিকে ঘরে অসুস্থ মায়ের কোনো পথ্য ছিল না। কোনো উপায় না দেখে রাধারাণী বনফুলের একটি মালা গেঁথে রথের মেলায় বিক্রি করবে বলে রওনা দেয়। তবে তার উদ্দেশ্য পূরণ হয় না। কারণ প্রবল বৃষ্টিতে রথের মেলা পণ্ড হয়ে যায়। ফলে রাধারাণীকে অবিক্রিত মালা নিয়ে বাড়ি ফিরে আসতে হয়।

৭. “অগত্যা রাধারাণী কাদিতে কাঁদিতে ফিরিল।”- রাধারাণীর কেঁদে কেঁদে ফেরার কারণ ব্যাখ্যা করো।

অথবা,

‘মালা কেহ কিনিল না’– কোন্ মালা ? তা না কেনার কারণ কি ছিল ?

উত্তরঃ রথের দিন রাধারাণীর মায়ের শারীরিক অবস্থা খারাপ হলে পথ্যের প্রয়োজন হয়। পথ্যের জন্য টাকা জোগাড় করতে রাধারাণী বনফুলের মালা গেঁথে রথের মেলায় বিক্রি করতে যায়। এক্ষেত্রে সেই মেলার কথাই বলা হয়েছে।

রথ অর্ধেক টান পড়তেই প্রবল বৃষ্টিতে মেলা ভেঙে যায়। লোকজন বাড়ি ফিরতে শুরু করে। তারপরেও রাধারাণী মালা বিক্রির আশা ছাড়েনি। বৃষ্টি থামবে মেলা আবার বসবে এই আশায় বৃষ্টিতে ভিজতে থাকে। কিন্তু সন্ধ্যা হওয়ার পরেও বৃষ্টি থামেনি। শেষে মালা বিক্রি না হওয়ায় অন্ধকারে কাঁদতে কাঁদতে বাড়ির ফিরে আসে।

৮. তুমি মালা বেচো তো আমি কিনি।’– উদ্ধৃতাশংটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ উদ্ধৃতাংশটির বক্তা হলেন রথের মেলায় রাধারাণীর

সঙ্গে অন্ধকার পথে পরিচিত হওয়া ভদ্রলোক। পরবর্তীতে তার নাম রুক্মিনীকুমার রায় বলে আমরা জানতে পারি। প্রবল বৃষ্টিতে রথের মেলা যখন ছত্রভঙ্গ, বুনো ফুলের মালা বেচতে গিয়ে রাধারাণী যখন দিশেহারা তখন তার এক ভদ্রলোকের সঙ্গে পরিচয় হয়। তিনি অসহায় রাধারাণীকে বাড়ি পৌঁছে দেবার প্রতিশ্রুতি দেন। বাড়ি পৌঁছে দেবার পথে ভদ্রলোক অত্যন্ত কৌশলে রাধারাণীর মেলায় আসা ও তাদের অবস্থা সম্পর্কে অবগত হন। সব শুনে তিনি রাধারাণীর বুকে আঁকড়ে ধরে থাকা মালাটি কিনে নেবার প্রসঙ্গে উক্তিটি করেছেন।

৯. ‘সকাতরে বলিল, মা! এখন কী হবে ?’ – কে কোন্‌ পরিস্থিতিতে একথা বলেছিল ? উত্তরে তার মা কী বলেছিলেন ?

উত্তরঃ রাধারাণী অচেনা ব্যক্তির সাথে বাড়ি ফিরে আসার পর আবিষ্কার করে আগন্তুক রাধারাণীকে পয়সার বদলে টাকা দিয়েছে, এরপর সে বাড়ির বাইরে এসে আগন্তুককে খুঁজে পায়নি। এরপর কিংকর্তব্যবিমূঢ় রাধারাণী তার মাকে আলোচ্য প্রশ্নটি করে।

আলোচ্য প্রশ্নের উত্তরে রাধারানীর মা, তাকে বলে– ‘কি হবে বাছা! সে কি আর না জেনে টাকা দিয়েছে ? সে দাতা, আমাদের দুঃখ শুনিয়া দান করিয়াছে— আমরাও ভিখারি হইয়াছি, দান গ্রহণ করিয়া খরচ করি’।

১০. “কণ্ঠস্বর শুনিয়া রাধারাণীর রোদন বন্ধ হইল।”– কার কণ্ঠস্বর শুনে কেন রাধারাণীর রোদন বন্ধ হয়েছিল ?

উত্তরঃ ‘রাধারাণী’ গল্পাংশের উল্লিখিত অংশে পথিকের গলার আওয়াজ শুনে রাধারাণীর কান্না বন্ধ হয়েছিল।

রথের মেলায় বৃষ্টিতে মেলা ভেঙে যাওয়ার কারণে মালা বিক্রি না হওয়ায় রাধারাণী অন্ধকার রাস্তা ধরে ফিরছিল, তখন কেউ তার ঘাড়ের উপরে এসে পড়ে। ভয়ে সে উচ্চৈঃস্বরে কেঁদে ওঠে। তখন সেই অপরিচিত ব্যক্তি পরিচয় জানতে চাইলে গলার আওয়াজে রাধারাণী দয়ালু মানুষের উপস্থিতিই যেন বুঝতে পেরেছিল। তাই তার কান্না বন্ধ হয়েছিল।

১১. ‘আমার আর কাপড় নাই’– প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

উত্তরঃ উদ্ধৃতাংশটির বক্তা রাধারাণী। মায়ের পথ্যের জন্য রাধারাণী বুনো ফুলে মালা গেঁথে মেলায় বিক্রির জন্য যায়। প্রবল বৃষ্টিতে মেলা পণ্ড হয় ও সে পথ হারিয়ে ফেলে। পথে জনৈক দয়ালু ব্যক্তির সঙ্গে তার পরিচয় হয়। সেই ব্যক্তি রাধারাণীর সব ঘটনা শুনে তার মালা কিনে তাকে বাড়ি পৌঁছে দেন এবং মালার মূল্যবাবদ একটি মুদ্রা দেন। ঘরে পৌঁছে বৃষ্টিস্নাত রাধারাণী আগে প্রদীপ জ্বেলে মুদ্রাটি যাচাই করে নিতে চায়। তখন উদ্দিষ্ট ব্যক্তি রাধারাণীকে আগে কাপড় ছেড়ে পরে প্রদীপ জ্বালাবার কথা বললে উত্তরে বক্তা একথা বলেন।

১২. “তুমি দাঁড়াও, আমি আলো জ্বালি”-এই আলো জ্বালার কারণ আলোচনা করো।

উত্তরঃ প্রবল বৃষ্টিতে রথের মেলা ভেঙে যাওয়ায় রাধারাণীর মালা বিক্রি হয়নি। এর ফলে রাধারাণী কাঁদতে কাঁদতে অন্ধকার পথে ফেরার সময় এক পথিকের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। সে রাধারাণীর মালাটি চার পয়সা দিয়ে কিনে নেয়। কিন্তু রাধারাণীর সন্দেহ হয় যে তাকে দেওয়া মুদ্রাগুলি বড়ো এবং চকচক করছে। পথিক ‘ডবল পয়সা’, ‘নূতন কলের পয়সা’ ইত্যাদি বললেও নির্লোভ রাধারাণী বাড়িতে গিয়ে তা আলোয় পরীক্ষা করে নেওয়ার কথা জানায়।

১৩. যে টাকা দিয়াছে, সে নাই- চলিয়া গিয়াছে’- কে, কাকে টাকা দিয়েছিল? টাকা দেওয়ার কারণ কী ? ১+২=৩

উত্তরঃ রথের মেলা থেকে ফেরার পথে রুক্মিণীকুমার রায় নামে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি অসহায় রাধারাণীকে বনফুলের মালার দাম বাবদ টাকা দিয়েছিল।

রথের মেলা থেকে অন্ধকার পথে ফেরার সময় বালিকাটির সঙ্গে কথা বলে রুক্মিণীকুমার জানতে পেরেছিল, রাধারাণী সখ্ করে রথের মেলা দেখতে যায়নি। বনফুলের একটি মালা বিক্রি করে, সেই পয়সায় মায়ের পথ্য কিনবে ভেবেছিল সে। কিন্তু প্রবল বৃষ্টিতে মেলা ভেঙে যাওয়ায় তার মালাটি বিক্রি হয়নি। তখন রুক্মিণীকুমার নিজের বাড়ির ঠাকুরের জন্য মালাটি কিনে নিয়ে বালিকা রাধারাণীকে টাকা দিয়েছিল।

১৪. “মা! এখন কী হবে ?”- উদ্ধৃত প্রশ্নটি করার কারণ কী ?

উত্তরঃ ‘রাধারাণী’ গল্পাংশে মালার দাম হিসেবে পথিক রাধারাণীকে চার পয়সা দেওয়ার পরেও রাধারাণীর সন্দেহ হয় পথিক পয়সার বদলে টাকা দিয়েছে। পথিক অস্বীকার করলেও রাধারাণী বাড়িতে গিয়ে প্রদীপ জ্বালিয়ে সেটি দেখার কথা বলে এবং পথিককে ততক্ষণ অপেক্ষা করতে বলে। রাধারাণী চকমকি ঠুকে আগুন জ্বেলে দেখে তার অনুমান ঠিক। পথিক তাকে টাকাই দিয়েছে। কিন্তু বাইরে এসে দেখে যে পথিক চলে গিয়েছে। এই অবস্থাতে রাধারাণী অসহায় হয়ে মায়ের কাছে জানতে চায় যে এখন তাদের কী করা উচিত।

১৫. এমত কোনো সন্ধান পাইল না’– কে, কার সন্ধান পেল না ?

উত্তরঃ প্রবল বৃষ্টিতে পণ্ড হয়ে যাওয়া রথের মেলা থেকে ক্রন্দনরতা রাধারাণীকে এক দয়ালু ব্যক্তি বাড়ি পৌঁছে দেন। রাধারাণীর মেলায় আসার কারণ শুনে রাধারাণীদের নানানভাবে সাহায্য করলেও নিজেকে কিন্তু আড়ালেই রাখেন। পরে ঘর পরিষ্কার করার সময় রাধারাণী কুড়িয়ে পাওয়া নোট থেকে ব্যক্তিটির নাম রুক্মিণীকুমার রায় বলে জানতে পারে। তাছাড়া ব্যক্তিটি শ্রীরামপুর যাবার কথা বলেছিলেন। তাই রাধারাণী ও তার মা শ্রীরামপুরের আশেপাশে হন্যে হয়ে খুঁজেও এ নামে কাউকে পায়নি বলেই এ মন্তব্য।

১৬. “নোটখানি তাহারা ভাঙাইল না।”— নোটখানি কারা কেন ভাঙাল না ?

উত্তরঃ ‘রাধারাণী’ গল্পাংশে রাধারাণী আর তার মা পথিকের ফেলে যাওয়া নোটটি ভাঙাল না।

রাধারাণী এবং তার মা পথিক রুক্মিণীকুমার রায়ের ফেলে যাওয়া নোটটি ভাঙায়নি। তার কারণ এর আগে মালার দাম হিসেবে তিনি যে টাকা দিয়েছিলেন তাতেই তাদের প্রয়োজন মিটে গিয়েছিল। নোটটি তাদের প্রয়োজন ছিল না। তাই তারা নোটটি তুলে রাখল। কেননা তারা দরিদ্র হলেও লোভী ছিল না।

১৭. “তাহারা দরিদ্র, কিন্তু লোভী নহে।”— মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ রথের মেলা থেকে ফেরার পথে রাধারাণীর সঙ্গে একজনের পরিচয় হয়। রাধারাণীকে সাহায্যের জন্য সে তার কাছ থেকে মালা কেনে, তার জন্য কাপড় পাঠানোর ব্যবস্থা করে, এমনকি নিজের ও রাধারাণীর নাম লেখা একটি নোটও তাদের ঘরে রেখে যায়। কিন্তু রাধারাণীরা দরিদ্র হলেও লোভী নয়। সেই ব্যক্তি তাদের জন্য যা দিয়েছিল, তাই যথেষ্ট ছিল। এই উপকারীর উপকারের চিহস্বরূপ সেই নোটটি তারা খরচ করেনি।

📌 আরো দেখুনঃ

📌নবম শ্রেণি ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র Click Here

📌 নবম শ্রেণি বাংলা প্রশ্নোত্তর Click Here

Leave a Reply

  • Post comments:0 Comments
  • Reading time:8 mins read