রাধারাণী গল্পের SAQ প্রশ্নোত্তর নবম শ্রেণি বাংলা | Radharani Golper SAQ Question Answer Class 9 Bengali wbbse

সাহিত্য সঞ্চয়ন
নবম শ্রেণি বাংলা (প্রথম ভাষা)

রাধারাণী গল্পের SAQ প্রশ্নোত্তর নবম শ্রেণি বাংলা | Radharani Golper SAQ Question Answer Class 9 Bengali wbbse

📌নবম শ্রেণি ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র Click Here

📌 নবম শ্রেণি বাংলা প্রশ্নোত্তর Click Here

রাধারাণী গল্পের MCQ প্রশ্নোত্তর নবম শ্রেণি বাংলা | Radharani Golper MCQ Question Answer Class 9 Bengali wbbse

অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর রাধারাণী গল্প (বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়) নবম শ্রেণি বাংলা | SAQ Question Answer Radharani Class 9 Bengali wbbse

• কম-বেশী ১৫টি শব্দের মধ্যে উত্তর দাও : প্রতিটি প্রশ্নের মান-১

১. “… বিধবা হাইকোর্টে হারিল।” — এখানে কোন মামলার কথা বলা হয়েছে ?

উত্তরঃ জ্ঞাতির সঙ্গে সম্পত্তি নিয়ে রাধারাণীর মায়ের যে মামলা হয়েছিল এখানে তার কথাই বলা হয়েছে।

২. ‘সর্বস্ব লইয়া মোকদ্দমা’– কার সঙ্গে কার মোকদ্দমা হয়েছিল ?

উত্তরঃ ‘রাধারাণী’ গল্পে রাধারাণীর মায়ের সঙ্গে তাদেরই এক জ্ঞাতির বাড়ি-ঘর, বিষয়-সম্পত্তি সবকিছু নিয়েই মোকদ্দমা হয়েছিল।

৩. ‘মোকদ্দমাটি বিধবা হাইকোর্টে হারিল’– এর ফল কী হয়েছিল ?

উত্তরঃ মোকদ্দমাটি হাইকোর্টে হারার পর ডিক্রিদার ডিক্রি জারি করে রাধারাণী ও তার মাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়ে প্রায় দশ লক্ষ টাকার সম্পত্তি হাতিয়েছিল।

৪. মোকদ্দমাটি হাইকোর্টে হেরে যাওয়ার পর রাধারাণীর মা কী করেছিল ?

উত্তরঃ মোকদ্দমাটি হাইকোর্টে হেরে যাওয়ার পর রাধারাণীর মা গহনাদি বিক্রি করে তার মা প্রিভি কাউন্সিলে আপিল করেন।

৫. রাধারাণীর মায়ের নগদ টাকা কীভাবে শেষ হয়ে গিয়েছিল ?

উত্তরঃ মামলার খরচ এবং ওয়াশিলাত বা ক্ষতিপূরণ দিতেই রাধারাণীর মায়ের নগদ টাকা শেষ হয়ে গিয়েছিল।

৬. ‘রাধারাণীর বিবাহ দিতে পারিল না’-‌কেন ?

উত্তরঃ ভিটেমাটি উচ্ছেদ হয়ে রাধারাণীর মা কুঁড়েঘরে থেকে অনাহারে-অর্ধাহারে দৈহিক পরিশ্রম করে কোনো ক্রমে দিন কাটাত। তাই আর মেয়ের বিয়ে দিতে পারেনি।

৭. রাধারাণীদের সম্পত্তির অর্থমূল্য কত ছিল ?

উত্তরঃ রাধারাণীদের সম্পত্তির অর্থমূল্য প্রায় দশ লক্ষ টাকা।

৮. রাধারাণীর মা কখন অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন ?

উত্তরঃ রথের আগে রাধারাণীর মা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন।

৯. রাধারাণী কোথায় রথ দেখতে গিয়েছিল ?

উত্তরঃ রাধারাণী মাহেশের রথের মেলায় রথ দেখতে গিয়েছিল।

১০. ‘রাধারাণী’ গল্পে কোন মাসের উল্লেখ আছে ?

উত্তরঃ রাধারাণী গল্পে শ্রাবণ মাসের উল্লেখ আছে।

১১. রাধারাণী রথের মেলায় গিয়েছিল কেন ?

উত্তরঃ রাধারাণী বনফুলের মালা বিক্রি করে মা-র পথ্য সংগ্রহ করবে বলে মাহেশের রথের মেলায় গিয়েছিল।

১২. “রথের হাট শীঘ্র ভাঙিয়া গেল।” – কেন ?

উত্তরঃ রথের হাট প্রবল বৃষ্টির কারনে শীঘ্রই ভেঙে গিয়েছিল।

১৩. “মালা কেহ কিনিল না”– মালা না কেনার কারণ কী ছিল ?

উত্তরঃ রথের দড়ির টান অর্ধেক হতে না হতেই প্রবল বৃষ্টিতে মেলা ভেঙে গেলে মালা কেনার লোক আর থাকল না।

১৪. “লোক আর জমিল না।”– কোথায় লোক জমেনি ?

উত্তরঃ রাধারাণী গল্পে বৃষ্টির পরে রথের মেলায় লোক আর জমেনি।

১৫. “এক্ষণে উচ্চৈঃস্বরে কাঁদিল।”– কে কেন উচ্চৈঃস্বরে কাঁদিল ?

উত্তরঃ অন্ধকারে বাড়ি ফেরার সময় কোনো একজন রাধারাণীর ঘাড়ের উপরে পড়ায় রাধারাণী উচ্চৈঃস্বরে কেঁদে ওঠে।।

১৬. “রাধারাণী রোদন বন্ধ করিয়া বলিল…” রাধারাণী কি বলেছিল ?

উত্তরঃ রাধারাণী কান্না বন্ধ করে বলেছিল সে দুঃখী লোকের মেয়ে এবং তার মা ছাড়া কেউই নেই।

১৭. অপরিচিত ব্যক্তি রাধারানীকে হাত ধরতে বলেছিল কেন ?

উত্তরঃ বৃষ্টি হওয়ার কারণে পিছল রাস্তায় পড়ে যাওয়ার ভয় থাকায় অপরিচিত ব্যক্তিকে রাধারাণীকে হাত ধরতে বলেছিল।

১৮. “রাধারাণী বড়ো বালিকা।”— কীভাবে এই ধারণা হয়েছিল ?

উত্তরঃ আগন্তুক প্রথমে রাধারাণীর গলার আওয়াজে এবং পরে তার হাতের ছোঁয়ায় বুঝতে পারেন রাধারাণী খুবই ছোটো একটি মেয়ে।

১৯. রাধারাণীকে বয়স জিজ্ঞাসা করলে সে কত বলেছিল ?

উত্তরঃ রাধারাণী প্রশ্নের উত্তরে জানিয়েছিল যে, তার বয়স দশ-এগারো বছর।

২০. “এক্ষণেও বালিকার হৃদয়মধ্যে লুক্কায়িত আছে।”- কী লুক্কায়িত আছে ?

উত্তরঃ যে বনফুলের মালা রথের মেলায় বিক্রি করতে গিয়েছিল তা-ই রাধারাণীর বুকের মধ্যে লুকানো ছিল।

২১. “আমি একছড়া মালা খুঁজিতেছিলাম”- পথিক চরিত্রটি মালার সন্ধান করছিল কেন ?

উত্তরঃ পথিক চরিত্রটি তার গৃহদেবতাকে পড়ানোর জন্য মালার সন্ধান করছিল।

২২. ‘রাধারাণীর আনন্দ হইল’– রাধারাণীর আনন্দ হল কেন ?

উত্তরঃ ঝড়-বৃষ্টিতে মেলা ভেঙে যাওয়ায় ‘রাধারাণীর মালা বিক্রি হয়নি। অবশেষে জনৈক ব্যক্তি তা কিনতে চাইলে তার আনন্দ হয়।

২৩. “তুমি ভুলে টাকা দাও নাইতো ?”— কেন একথা বলেছে ?

উত্তরঃ মালার দাম হিসেবে দেওয়া পয়সার আকৃতি এবং অন্ধকারেও ঔজ্জ্বল্য দেখে বক্তা রাধারাণী প্রশ্নোদ্ধৃত মন্তব্যটি করেছিল।

২৪. “আমার ব্যামো হয় না।” — কোন প্রসঙ্গে এ কথা বলা হয়েছে ?

উত্তরঃ মাত্র দুটি কাপড় থাকায় রাধারাণীকে সর্বদা ভিজে কাপড়ে থাকতে হয়। এই প্রসঙ্গে কথাটি বলা হয়েছে।

২৫. “আগুন জ্বলিতে কাজে কাজেই একটু বিলম্ব হইল।”- এই বিলম্ব হওয়ার কারণ কী ?

উত্তরঃ ঘরে তেল না থাকায় চালের খড় পেড়ে চকমকি ঠুকে আগুন জ্বালাতে গিয়ে রাধারাণীর বিলম্ব হয়।

২৬. “আলো জ্বলিয়া রাধারাণী দেখিল।”- কী দেখল ?

উত্তরঃ আলো জ্বেলে রাধারাণী দেখেছিল পথিক যা পয়সা বলে দিয়েছিল, তা আসলে টাকা।

২৭. “… প্রসন্ন মনে দোকানে ফিরিয়া গেলেন।” — এই প্রসন্নতার কারণ কি ?

উত্তরঃ পদ্মলোচন রুক্মিণীকুমারের কাছ থেকে চার টাকার কাপড়ের দাম আট টাকা সাড়ে চোদ্দো আনা আদায় করে প্রসন্ন হয়েছিল।

২৮. রাধারাণী ঘর ঝাঁট দিচ্ছিল কেন ?

উত্তরঃ রাধারাণী মাকে খেতে দেবার জন্য তাদের ঘর ঝাঁট দিয়ে পরিস্কার করছিল।

২৯. রাধারাণী কুড়িয়ে পাওয়া নোটে কী লেখা ছিল ?

উত্তরঃ রাধারাণীর কুড়িয়ে পাওয়া নোটে রাধারাণী এবং দাতা রুক্মিণী কুমার রায়ের নাম লেখা ছিল।

৩০. রাধারাণী টাকা ভাঙিয়ে কী করেছিল ?

উত্তরঃ রাধারানী প্রাপ্ত টাকা ভাঙ্গে বাজার করে এবং প্রদীপের জন্য প্রয়োজনীয় তেল কিনে এনেছিল।

৩১. ‘আমরাও ভিখারি হইয়াছি’– বক্তা ভিখারি হলো কীভাবে ?

উত্তরঃ রাধারাণীর মায়ের এক জ্ঞাতির সঙ্গে মোকদ্দমায় সর্বস্ব হারিয়েছিল। তাই সে নিজেকে নিঃস্ব সর্বহারা ভিখারী মনে করেছে।

৩২. রাধারাণী মায়ের পথ্যের জন্য কী করেছিল ?

উত্তরঃ মায়ের পথ্য সংগ্রহের জন্য রাধারাণী বনফুল তুলে মালা গেঁথে রথের হাটে বিক্রি করার পরিকল্পনা করেছিল।

৩৩. রুক্মিণীকুমার নােটে নিজের নাম লিখেছিলেন কেন ?

উত্তরঃ কারণ হলাে, পাছে কেউ চোরা নোট রাধারাণীদের অপদস্ত করতে না পারে, সেজন্য রুক্মিণীকুমার তাতে নিজের নাম লিখেছিলেন।

৩৪. “এমত কোন সন্ধান পাইলো না”– কারা কার সন্ধান পাইনি ?

উত্তরঃ রাধারাণী ও তার মা শ্রীরামপুর বা নিকটবর্তী অঞ্চলে রুক্মিণীকুমারের অনেক খোঁজখবর করেও কোন সন্ধান পাইনি।

৩৫. “তাহারা দরিদ্র, কিন্তু লোভী নহে।”— তারা যে লোভী নয় তা কী করে বোঝা যায় ?

উত্তরঃ রাধারাণী এবং তার মা লোভী নয় বলেই রুক্মিণী কুমার রায়ের রেখে যাওয়া নোট না ভাঙ্গিয়ে তুলে রেখেছিল।

📌 আরো দেখুনঃ

📌নবম শ্রেণি ইউনিট টেস্ট প্রশ্নপত্র Click Here

📌 নবম শ্রেণি বাংলা প্রশ্নোত্তর Click Here

Leave a Reply

  • Post comments:0 Comments
  • Reading time:5 mins read